আদার উপকার সম্পর্কে কমবেশি আমরা সবাই জানি
- জ্বর, ঠান্ডা লাগা, ব্যথায় আদা উপকারী। কারণ আদায় এমন কিছু উপাদান রয়েছে, যা বডি টেম্পারেচারে ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। শীতকালে ঠান্ডার সময় তাই জিঞ্জার টি খেতে পারেন। সর্দি-কাশির প্রকোপের সময় মুখে আদা রাখলে, আরাম পাবেন।
- লম্বা ভ্রমণের সময় বমি থেকে বাঁচতে শুকনো আদা কুচি কুচি করে কাছে রাখতে পারেন। কারন আদা বমি’র ঔষধ থেকে বহুগুণে ভালো কাজ দেয়।
- মাংসপেশীতে খিঁচ ও মহিলাদের পিরিয়ডের সময় পেটে ব্যথা হলে দুই টেবিলচামচ আদা পানিতে ১৫ মিনিট ফুটিয়ে নিয়ে মধু এবং লেবু’র হাল্কা রস মিশিয়ে খান।
- ক্লান্ত মাংসপেশি ও শীতে কুঁচকে যাওয়া ত্বকের চিকিৎসায়, রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক করার জন্য আদা’র রসের ভূমিকা অতুলনীয়। গরম পানিতে চার টেবিল চামচ আদাকুচি ফেলে দিয়ে ফুটিয়ে নিন। সেই পানিতে গোসল করুন। দেখবেন ক্লান্ত মাংশপেশি, কুঁচকে যাওয়া ত্বক ও রক্ত সঞ্চালন ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হয়ে গেছে।
- আদা খেলে মুখে থুতু বা লালা উৎপন্ন হয়। এই লালা বা(স্যালাইভা)খাবা র হজম তাড়াতাড়ি করতে সাহায্য করে, সেজন্য অরুচি ও অখিদে দূর করতে আদা খাওয়া জরুরি।
Comments 1