Question:শহিদদের স্মরণে কোন শহিদমিনার নির্মাণ করা হয়েছে?
Answer
শহিদদের স্মরণে কেন্দ্রীয় শহিদমিনার নির্মাণ করা হয়েছে।
Question:শহিদদের স্মরণে কোন শহিদমিনার নির্মাণ করা হয়েছে?
শহিদদের স্মরণে কেন্দ্রীয় শহিদমিনার নির্মাণ করা হয়েছে।
Question:আমাদের দেশে বাংলা ভাষা ছাড়া আরও কী কী ভাষা আছে?
আমাদের দেশে বাংলা ভাষা ছাড়া আরও অনেক ভাষা আছে। সেগুলো হলো- ইংরেজি, হিন্দি, আরবি, সাঁওতালি, চাকমা ইত্যাদি।
Question:রাষ্ট্রভাষার দাবিতে বাঙালিরা কেন আন্দোলন করেছেন?
‘রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই’ এই দাবিতে বাঙালিরা আন্দোলন করেছিল। কারণ পাকিস্তানি শাসকেরা আমাদের মুখের ভাষা কেড়ে নিতে চেয়েছিল। তারা চেয়েছিল উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করতে। কিন্তু পূর্ব পাকিস্তানের বেশির ভাগ মানুষের ভাষা ছিল বাংলা। তাই বাঙালিার তা মেনে নেয়নি। তারা বাংলাকে রাষ্ট্রভাভা করার দাবি তোলে। ফলে তারা বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে আন্দোলন করেন।
Question:বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস ও বিজয় দিবস কোন কোন তারিখে পালন করা হয়?
বাংলাদেশেল স্বাধীনতা দিবস পালন করা হয ২৬শে মার্চ এবং বিজয় দিবস পালন করা হয় ১৬ই ডিসেম্বর।
Question:শহিদ দিবস কখন পালন করা হয়?
২১শে ফেব্রয়ারি শহিদ দিবস পালন করা হয়।
Question:১৯৭১ সালে কারা পরাজিত হয়েছে?
১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী পরাজিত হয়েছে।
Question:জাতয়ি স্মৃতিসৌধ কোথায়?
জাতীয় স্মৃতিসৌধ ঢাকার সভারে অবস্থিত।
Question:মানুষ স্মৃতিসৌধে কী দিয়ে শ্রদ্ধা জানান?
মানুষ স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান।
Question:প্রতিবছর আমরা আমাদের বিদ্যালয়ে কীভাবে শহিদ দিবস, স্বাধীনতা দিবস, ও বিজয় দিবস পালন করতে পারি?
প্রতিবছর আমরা আমাদের বিদ্রালয় যেভাবে এই তিনটি দিবস পালন করতে পারি তা পরিকল্পনা হলো- শহিদ দিবস: ১. বিদ্যালয়ে পোশাকে কালো ব্যাজ পড়ে সমবেত হই। ২. খুব ভোরে ফুল হাতে আমরা বিদ্যালয়ের শহিদমিনারে যাব। ৩. শহিদদের প্রতি খালি পায়ে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানাব। ৪. এ সময় আমরা সবাই মিলে একুশের গান গাইব। স্বাধীনতা দিবস: ১. প্রতিবছর ২৬শে মার্চ শহিদদের স্মরণে স্মৃতিসৌধে ফুল দিতে যাব। ২. শহিদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করব। ৩. বিদ্যালয়ে বিভিন্ন অনুষ্ঠান যেমন- কবিতা আবৃত্তি, ছড়া, দেশাত্মবোধক গান ইত্যাদির আয়োজন করব। বিজয় দিবস: ১. এ দিনে বিদ্যালয়ে সবাই মিলে জাতীয় সংগীত গাইব। ২. বিদ্যালয়ে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, নাটক প্রভৃতির আয়োজনে অংশ নেব। ৩. বিভিন্ন জায়গায় বিজয় মেলা বসবে।
Question:তোমার বিদ্যালয়ে পহেলা বৈশাখ উদযাপন করার পরিকল্পনা লেখ।
আমার বিদ্যালয়ে পহেলা বৈশাখ উদযাপন করার পরিকল্পনা লেখ- ১. পহেলা বৈশাখের আগের দিন বিদ্যালয়ের মাঠসহ সকল কিছুর দরকারি সংস্কার করা। ২. পহেলা বৈশাখে বর্ণাঢ্য র্যালির ব্যবস্থা করা হবে এবং সেখানে সকল ছাত্রছাত্রী অংশ নেওয়া। ৩. বিদ্যালয়ে পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়া। ৪. প্রধান শিক্ষকের অনুমতি সাপেক্ষে বিদ্যালয় পাঙ্গণে মেলার আয়োজন। ৫. অভিভাবক ও এলাকার সম্মানিত ব্যক্তিদের পহেলা বৈশাখে আমন্ত্রণ। ৬. মেলায় বন্ধুরা সবাই মিলে অনেক মজা করা।