ক. সালোকসংশ্লেষণ কয়টি পর্যায়ে সম্পৃন্ন হয়। খ. পাতায় বেশি পত্ররন্ধ থাকলে কোন ধরনের সুবিধা হয়। গ. উপরের ক চিত্রে পানি ঢালায় প্রক্রিয়াটি বর্ণনা কর। ঘ. A চিহিৃত উদ্ভিদগুলো থেকে নির্গত বুদবুদ জীবজগতে কী অবদান রয়েছে আলোচনা কর।"> ক. সালোকসংশ্লেষণ কয়টি পর্যায়ে সম্পৃন্ন হয়। খ. পাতায় বেশি পত্ররন্ধ থাকলে কোন ধরনের সুবিধা হয়। গ. উপরের ক চিত্রে পানি ঢালায় প্রক্রিয়াটি বর্ণনা কর। ঘ. A চিহিৃত উদ্ভিদগুলো থেকে নির্গত বুদবুদ জীবজগতে কী অবদান রয়েছে আলোচনা কর।" /> ক. সালোকসংশ্লেষণ কয়টি পর্যায়ে সম্পৃন্ন হয়। খ. পাতায় বেশি পত্ররন্ধ থাকলে কোন ধরনের সুবিধা হয়। গ. উপরের ক চিত্রে পানি ঢালায় প্রক্রিয়াটি বর্ণনা কর। ঘ. A চিহিৃত উদ্ভিদগুলো থেকে নির্গত বুদবুদ জীবজগতে কী অবদান রয়েছে আলোচনা কর।" />

Question:৭. পানি ঢালার প্রক্রিয়া ক. সালোকসংশ্লেষণ কয়টি পর্যায়ে সম্পৃন্ন হয়। খ. পাতায় বেশি পত্ররন্ধ থাকলে কোন ধরনের সুবিধা হয়। গ. উপরের ক চিত্রে পানি ঢালায় প্রক্রিয়াটি বর্ণনা কর। ঘ. A চিহিৃত উদ্ভিদগুলো থেকে নির্গত বুদবুদ জীবজগতে কী অবদান রয়েছে আলোচনা কর। 

Answer ক. সালোকসংশ্লেষণ দুটি পর্যায়ে সম্পৃন্ন হয়। খ. পাতায় বেশি পত্ররন্ধ থাকলে সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় গ্যাসীয় আদান প্রদান সহজে হয়। এর ফলে সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত হয়। আর সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত হলে বায়ুমন্ডলের দুষিত কার্বন ডাই অক্সাইড শোষণ বেশি হয়। ফলে পরিবেশে দূষণমুক্ত হয়। গ. ক চিত্রটি হলো সালোকসংশ্লেষণ অক্সিজেন নির্গমন পরীক্ষা। সালোকসংশ্লেষণে অক্সিজেন নির্গমন পরীক্ষায় পানি ঢালা হয় বিকারে ও টেস্টটিউবে। বিকারের দুই-তৃতীয়াংশ পানি পৃর্ণ করা হয়। সতেজ হাইড্রিলা উদ্ভিদগুলো বিকারের পানিতে রেখে ফানেল দিয়ে এমনভাবে ঢেকে দেওয়া হয় যেন হাইড্রিলা উদ্ভিদগুলোর কান্ড ফানেলের নলের উপরের দিকে থাকে। এরপর বিকারে আরো পানি ঢালা হয় যেন ফানেলের নলটা সম্পৃন্নভাবে পানিতে ডুবে থাকে। এবার টেস্টটিউবটা পানি দিয়ে পৃর্ণ করে বৃন্ধাঙ্গুল ‍দিয়ে বন্ধ করে ফানেলের নলের উপর এমনভাবে উল্টিয়ে দেই যাতে টেস্টটিউবের পানি বের না হয়ে যায়। ঘ. পরিক্ষাটিতে ব্যবহৃত চিহিৃত উদ্ভিদটি হলো শৈবাল্। শৈবাল থেকে যে বুদবুদ বের হয় তা প্রকৃত পক্ষে অক্সিজেন। কারণ সৃর্যালোকের উপস্থিতিতে সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়াটি ঘটেছিল এবং শৈবাল দেহ থেকে বুদবুদ আকারে অক্সিজেন নির্গত হয়েছিল। নিচে জীবজগতের কল্যাণে নির্গত অক্সিজেনের অবদান সম্পর্কে আলোচনা করা হলো- সালোকসংশ্লেষণ সময় উদ্ভিদ পরিবেশ থেকে কার্বন ডাই অক্সাইড গ্রহণ করে এবং অক্সিজেন ত্যাগ করে। ফলে পরিবেশে প্রাণীকূলের বেচে থাকার জন্য অতি প্রয়োজনীয় অক্সিজেন গ্যাসের অভাব ঘটে না। অতএব জীবজগতে প্রাণীকূলকে বাচিয়ে রাখছে অক্সিজেন গ্যাস। আবার অন্যদিকে প্রাণীজগতের সকল প্রাণী অক্সিজেন গ্রহন করে এবং কার্বন ডাই-অক্সাইড ত্যাগ করে। ফলে পরিবেশে অক্সিজেনের ঘাটতি এবং কার্বন ডাই-অক্সাইড আধিক্য ঘটার কথা। কিন্তু প্রকৃত অর্থে তা ঘটছে না। কারণ সালোকসংশ্লেষণ সময় পরিবেশ থেকে কার্বন ডাই-অক্সাইড গৃহীত হচ্ছে এবং অক্সিজেন নির্গত হচ্ছে। সুতরাং দেখা যাচ্ছে যে, জীবজগতের কল্যোণে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় নির্গত অক্সিজেন বিশেষ অবদান রেখে চলেছে। 

+ Report
Total Preview: 1369
৭. pani ঢalar prokriya ka. shalokshongsholeshn kayoti parjaye shomoprinno hoyo. kh. patay beshi patrorondh thakle kon dhroner shubidha hoyo. ga. uparer ka chitre pani ঢalay prokriyati boronna karo. gh. A chihiৃt udovedogulo theke nirogt budobudjibojogte ki obodan royeche alochna karo.
Copyright © 2024. Powered by Intellect Software Ltd