Topu
এইইই তোমার ফোন রাতে ওয়েটিং কেন ?' একশজন মানুষের সাথে কথা বলে জানা গেল প্রায় ৯৭ জন তাদের সম্পর্কে এই ইস্যু নিয়ে ঝগড়া করেছে। আমি খুব অবাক হই। আশ্চর্য হই। আমি ধরেই নিলাম তোমার প্রেমিকা রাতে তার কোন ছেলে বন্ধুর সাথে কথা বলছে। ব্যাপারটা দোষের কেন হবে ? একটা ছেলে এবং একটা মেয়ে যদি আসলেই বন্ধু হয় তারা কি মাঝে মাঝে রাতে কথা বলতে পারে না ?? তুমি কি কখনো বল নি ?? ......একজন মানুষের প্রতি একজন মানুষের এইটুকু রেস্পেক্ট থাকবে না অথচ দিনের পর দিন সম্পর্কের সীল লাগিয়ে ঘুরবে ! ব্যাপারটা হাস্যকর এবং লজ্জাকর। তার ফোন রাতে ওয়েটিং থাকার মানে যদি এই হয়- সে অন্য কারো সাথে লাইলি মজনুর গপ করতেছে তাহলে তার সাথে ঝুলে থাকার কোন দরকার আছে ??? এত খাটাশ কেন আমরা হয় তাকে পুরোপুরি বিশ্বাস কর , না হয় পুরোপুরি অবিশ্বাস। এখানে মাঝামাঝির কোন স্থান নেই। ......কয়েকজনকে এই কথা বলার পর তারা জানাল , তারা বিশ্বাস করে তাদের কাছের মানুষ তাদের সাথে প্রতারণা করছে না। তবে রাতে যদি বিপরীত লিঙ্গ কারো সাথে কথা বলে তাহলে হয়ত তারা দুর্বল হয়ে যাবে... তাই বাড়তি সতর্ক হিসেবে এই ব্যাবস্থা !!! আমি আশ্চর্য হই ! যে মানুষ কারো সাথে দুই দিন কথা বলার পর তার প্রতি ঝুঁকে যাবে... সেই মানুষটার সাথে থাকার কোন দরকার আছে কী ?? এত খাটাশ কেন আমরা ......যে নষ্ট তাকে তুমি পাহারা দিয়ে ঠিক করতে পারবে না। সে প্রচুর মিথ্যা কথা বলবে। অন্য সীম ইউজ করবে। এটা কোন চোর পুলিশের খেলা না। তোমাকে কেউ ঠকাতে চাইলে সে তোমাকে ঠকাবেই। এখন ব্যাপারটা তোমার হাতে... বিশ্বাস করে ঠকতে চাও ? নাকি অবিশ্বাস করে... !! প্রেমে পড়ার ব্যাপারটিকে আমরা ডোপামিন ,সেরোটোনিন ইত্যাদি হরমোন দিয়ে একটা সংজ্ঞা দাড় করিয়ে ফেলি। বিশ্বাসের কোন হরমোন নেই... বিশ্বাসের হরমোন ; ভালবাসা।
Comments 4