Question:স্বাধীনতা দিবস কীভাবে উদযাপন করা হয় লেখ। 

আমাদের স্বাধীনতা দিবস ২৬শে মার্চ। প্রতিবছর বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আমরা স্বাধীনতা দিবসটি পালন করি। এদিনে মুক্তযুদ্ধে শহিদদের স্মরণে সাভারে স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করি। বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও নানা কর্মসূচির মাধ্যমে আমরা সারা দেশে এ দিবসটি পালন করি। আমরা নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে শহিদদের স্মরণ করি। এটি আমাদের জাতয়ি দিবস।

Question:বাংলাদেশের যেকোনো একটি সামাজিক উৎসব সম্পর্কে লেখ। 

বাংলাদেশের একটি সামাজিক উৎসব হলো নবান্ন। নবান্ন হলো গ্রাম বাংলার একটি ফসল কাটার উৎসব। বাংলা অগ্রহায়ণ মাসে আমন ধান কেটে ঘরে তোলা হয়। এ সময় নতুন ধান ঘরে তোলার আনন্দে কৃষকরা মেতে ওঠেন। ঘরে ঘরে নতুন ধানের চাল দিয়ে নানারকম পিঠা ও খাবার তৈরি করা হয়। আত্মীয়-স্বজন, পাড়গা-পড়শিদের মাঝে তা বিতরণ করা হয়। পাশাপাশি আয়োজন করা হয় নানারকমের নাচ-গানের।

Question:কখন বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবি তোলা হয়? 

১৯৫২ সালে বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবি তোলা হয়।

Question:১৯৫২ সালে পূর্ব পাকিস্তানের বেশির ভাগ মানুষের মুখের ভাষা কী ছিল? 

১৯৫২ সালে পূর্ব পাকিস্তানের বেশির ভাগ মানুষের মুখের ভাষা ছিল বাংলা।

Question:আমাদের স্বাধীনতা দিবস কত তারিখে? 

আমাদের স্বাধীনতা ২৬শে মার্চ।

Question:বিজয় দিবস কবে পালিত হয়? 

১৬ই ডিসেম্বর আমাদের বিজয় দিবস পালিত হয়।

Question:কোথায় জাতীয় স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করা হয়েছে? 

সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করা হয়েছে।

Question:বাঙালিদের প্রধান সামাজিক উৎসবের নাম কী? 

বাঙালিদের প্রধান সামাজিক উৎসব হলো বাংলা নববর্ষের প্রথম দিন পহেলা বৈশাখ।

Question:১৬ই ডিসেম্বর আমরা কোন দিবস হিসেবে পালন করি? এ দিন কী ঘটেছিল এবং এখন আমরা কী করি তা ৪টি বাক্যে লেখ। 

১৬ই ডিসেম্বর আমরা বিজয় দিবস হিসেবে পালন করি। ১৯৭১ সালের এর দিনে-
১. পাকিস্তানি বাহিনী পরাজিত হয়ে আত্মসমর্পণ করেছিল।
২. প্রতি বছর বিভিন্ন অনুষ্ঠান, জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল প্রদানের মাধ্যমে দিবসটি পালন করি।
৩. এ দিনে দেশের বিভিন্ন জায়গায় বিজয় মেলা বসে।
৪. এ দিনটি নিয়ে আমাদরে গর্ব হয়।

Question:বাঙালিদের প্রধান সামাজিক উৎসবের নাম কী? এই উৎসবটি সম্পর্কে চারটি বাক্য লেখ। 

বাঙালিদের প্রধান সমজিক উৎসবের নাম হলো পহেলা বৈশাখ। এ দিনে-
১. ছোট-বড়, ধনী-গরিব আমরা সবাই পহেলা বৈশাখ অনুষ্ঠানে যোগ দিই।
২. দেশের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন গান-বাজনা ও মেলার আয়োজন করা যায়।
৩. বৈশাখী মেলায় ছোটদের নানা রকম খেলনা পাওয়া যায়।
৪. এদিন নাগরদোলা, নৌকাবাইচ, পুতুলনাট ইত্যাদির আয়োজন করা হয়।