Question:স্বাধীন বাংলা সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী কে ছিলেন?
Answer
স্বাধীন বাংলা সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন খন্দকার মোশতাক আহমদ।
Question:স্বাধীন বাংলা সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী কে ছিলেন?
স্বাধীন বাংলা সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন খন্দকার মোশতাক আহমদ।
Question:বাংলাদেশে কত তারিখে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয়?
বাংলাদেশে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয় ১৪ই ডিসেম্বর।
Question:মুক্তিবাহিনীর প্রধান সেনাপতি কে ছিলেন?
মুক্তিবাহিনীর প্রধান সেনাপতি ছিলেন কর্নেল এম এ জি ওসমানী।
Question:কত তারিখে বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করা হয়?
২৬শে মার্চ ১৯৭১ বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করা হয়।
Question:বাংলাদেশকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে প্রথম স্বীকৃতি দেয় কোন দেশটি?
বাংলাদেশকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে প্রথম স্বীকৃতি দেয় ভারত।
Question:মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশকে কয়টি সেক্টরে বিভক্ত করা হয়েছিল?
মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশকে ১১ সেক্টরে বিভক্ত করা হয়েছিল।
Question:কারা, কখন এবং কোথায় বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন?
আওয়ামী লীগ ২রা মার্চ ঢাকা শহরে ও ৩রা মার্চ সাা দেশে হরতালের ডাক দেয়। ২রা মার্চ সকাল ১১টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নেতৃবৃন্দ দেশের মানচিত্র খচিত স্বাধীন বাংলাদেশের জাতীয় পাতাকা উত্তোলন করেন। মুক্তিযুদ্ধে এ পাতাকা ছিল আমাদের প্রেরণা।
Question:মুক্তিবাহিনী গঠন এবং এর কার্যক্রম সম্পর্কে লেখ।
মুজিবনগর সরকার সুষ্ঠু ও পরিকল্পিতভাবে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনার জন্য ব্যাপক পরিকল্পনা গ্রহণ করে। মুক্তিবাহিনীর প্রধান সেনাপতি ছিলেন কর্নেল এম এ জি ওসমানী। এছাড়া চিফ অব স্টাফ ছিলেন কর্নেল (অব.) আবদুর রব। ডেপুটি চিফ অব স্টাফ ছিলেন গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ. কে. খন্দকার। মুক্তিযুদ্ধের সময় যুদ্ধ পরিচালনার সুবিধার্তে বাংলাদেশকে ১১টি সেক্টরে ভাগ করে ১১ জন ক্টের কমান্ডার নিযুক্ত করা হয়।
Question:বিগ্রেড কোর্স বলতে কী বোঝায়?
১১টি সেক্টর ও তার অধীন অনেক গুলো সাব-সেক্টর ছাড়াও রণাঙ্গনকে তিনটি ব্রিগেড ফোর্সে বিভক্ত করা হয়। ফোর্সের নামকরণ করা হয় ব্রিগেডগুলোর অধিনায়কের নামের প্রথম অক্ষর দিয়ে। মেজর জিয়াউর রহমান ছিলেন জেড ফোর্স, মেজর কে এম শফিউল্লাহ ছিলেন এস ফোর্স এবং মেজর খালেদ জেড ফোর্স, মেজর কে এম শফিউল্লাহ ছিলেন এস ফোর্স এবং মেজর খালেদ মোশাররফ ছিলেন কে ফোর্স-এর অধিনায়ক।
Question:মুক্তিযুদ্ধের সময় গণমাধ্যমের ভূমিকা বর্ণনা কর।
১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ অপারেশন সার্চলােইট শুরু হওয়ার সময় থেকে বিদেশি সাংবাদিকরা পাকিস্তানিদের গণহত্যা ও ধ্বংসযজ্ঞের তথ্য সংগ্রহ করতে শুরু করে। তাঁরােই প্রথম বহির্বিশ্বে বাংলাদেশে পাকিস্তানি বাহিনীর গণহত্যা ও বর্বরতার খবর ছড়িয়ে দেন। স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের বজ্রকণ্ঠ ও চরমপত্রসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠান শ্রোতাদের মুক্তিযুদ্ধে উদ্বুদ্ধ করেছে। এ সময় এম আর আখতার মুকুল চরমপত্র পাঠ করে বাঙালি জাতিকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় জাগ্রত করে তোলেন।