Question:পানির ১টি প্রাকৃতিক উৎসের নাম লিখ।
Answer
পানির ১টি প্রাকৃতিক উৎস হলো- নদী।
Question:পানির ১টি প্রাকৃতিক উৎসের নাম লিখ।
পানির ১টি প্রাকৃতিক উৎস হলো- নদী।
Question:পানির উৎস গুলোকে কত ভাগে ভাগ করা যায়?
পানির উৎস গুলোকে দু’ভাগে ভাগ করা যায়।
Question:নিরাপদ পানি কাকে বলে?
যে পানিতে ময়লা, আবর্জনা, রোগজীবাণু থাকেনা তাকে নিরাপদ পানি বলে।
Question:লাল রং করা নলকূপের পানি ব্যবহারের একটি ক্ষতিকর দিক উল্লেখ কর।
লাল রং করা নলকূপের আর্সেনিক যুক্ত পানি পান বা রান্নার কাজে ব্যবহার করলে চর্মরোগ হতে পারে।
Question:কোন রাসায়নিক উপাদান নলকূপের দূষিত পানিতে মিশে থাকে?
আর্সেনিক।
Question:আর্সেনিক কী?
আসেনিক এক ধরনের বিষাক্ত রাসায়নিক পদার্থ, যা নলকূপের পানিকে দূষিত করে।
Question:কৃষিক্ষেত্রে পানির একটি ব্যবহার লেখ। একে সংরক্ষণ করা প্রয়োজন কেন তা ৪টি বাক্যে লেখ।
ধানক্ষেত্রে ফসল ফলাতে পানি সেচ ব্যবহার করা হয়। পানি একটি প্রাকৃতিক সম্পদ। পৃথিবীতে প্রাকৃতিক সম্পদ সীমিত পরিমাণে রয়েছে। স্বাদু পানির পরিমাণ খুবই কম। তাই পানি সংরক্ষণ করা প্রয়োজন।
Question:সমুদ্রের পানি, কুয়াসা পানি, নলকূপের পানির মধ্যে কোনটি নিরাপদ পানি? এ পানি পান করা কেন প্রয়োজন তা চারটি বাক্যে লেখ।
নলকূপের পানি পান কার নিরাপদ। পুকুর এবং নদীর পানি দূষিত । এসব দুষিত পানি পান করলে মানুষ উদরাময়, আমাশয়, কলেরা এবং টাইফয়েডের মতো রোগে আক্রান্ত হতে পারে। তাই সুস্থ জীবন যাপনের জন্যে মানুষের নিরাপদ পানি পান করা প্রয়োজন।
Question:বৃষ্টি, পুকুর, নলকূপ, হ্রদ, কুয়া ইত্যাদি হলো পানির উৎস। উৎসগুলো হতে দুটি প্রাকৃতিক উৎসকে আলাদা করে লেখ। নিরাপদ উৎসটির দুটি ব্যবহার উল্লেখ কর।
সবুজ রং করা নলকূপের পানি পান করা নিরাপদ। দুটি প্রাকৃতিক উৎস: ১. বৃষ্টি, ২. হৃদ। নিরাপদ উৎস তথা সবুজ রং করা নলকূপের পানির ২টি ব্যবহার : পান করার কাজে এই পানি ব্যবহার করা হয়। রান্না করার কাজে এই পানি ব্যবহার করা হয়।
Question:পানিতে গরু গোসল করালে এক ধরনের দূষণ হয়। এ পানি পান করলে মানুষের দেহে সৃষ্ট দুটি রোগের নাম লেখ। এ দূষণ প্রতিরোধের ৩টি উপায় লেখ।
পানিতে গরু গোসল করালে পানি দূষণ হয়। এই পানি পান করলে মানুষের দেহে সৃষ্ট দুটি রোগের নাম হলো : ১. উদরাময়, ২. আমাশয় এ দূষণ প্রতিরোধের ৩টি উপায়: ১. পানিতে নামিয়ে গরু-ছাগল গোসল করানো থেকে বিরত থাকতে হবে। ২. কারখানার দূষিত বর্জ্য যাতে পানিতে মিশতে না পারে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। ৩. পানিতে ক্ষতিকর আবর্জনা ফেলানো বন্ধ করতে হবে।