1. Question:নিরাপদের পুকুরে সবাই গোসল করে, আবর্জনা ফেলে ও গরু ছাগল গোসল করায়। পুকুরটি দূষিত হওয়ার আরও দুটি কারণ লিখ। পুকুরটিকে দূষণমুক্ত করার তিনটি উপায় লেখ। 

    Answer
    পুকুরটি দুষিত হওয়ার আরও দুটি কারণ হলো-
    ১. পুকুর পাড়ে পায়খানা বা প্রস্রাব করা।
    ২. পুকুরের পানিতে কাপড় চোপড় ধোয়া।
    পুকুরটিকে দূষণমুক্ত করার ৩টি উপায় হলো-
    ১. ময়লা, আবর্জনা না ফেলা।
    ২. ময়লা কাপড়-চোপড় না ধোয়া।
    ৩. গরু, ছাগল গোসল না করানো।

    1. Report
  2. Question:রিতু দাঁত ব্রাশ করার সময় ও গোসল করার সময় পানির কল অনেকক্ষণ ছেড়ে রাখে। তার মা তাকে বলল এতে পানি অবচয় হয়। এ ধরনের অপচয় রোধে রিতুর তিনটি করণীয় লিখ। 

    Answer
    পানির অপচয় রোধে রিতুর করণীয় তিনটি কাজ হলো-
    ১. বিনা প্রয়োজনে পানির কল ছেড়ে না রাখা।
    ২. দাঁত ব্রাশ করার পর, পানির কল চালু করা।
    ৩. ব্যবহারের পর সাথে সাথে কল বন্ধ করে দেয়া।
    জীবন ধারণে নিরাপদ পানির ২টি গুরুত্ব হলো-
    ১. পানের উপযোগী নিরাপদ পানির খুব অভাব রয়েছে।
    ২. নিরাপদ পানি শেষ হয়ে গেলে বা নষ্ট হয়ে গেলে আমাদের জীবনধারণ কঠিন হয়ে পড়বে।

    1. Report
  3. Question:পানিতে গরু গোসল করালে এক ধরনের দূষণ হয়। এ পানি পান করলে মানুষের দেহে সৃষ্ট দুটি রোগের নাম লেখ। এ দূষণ প্রতিরোধের ৩টি উপায় লেখ। 

    Answer
    পানিতে গরু গোসল করালে পানি দূষণ হয়। এই পানি পান করলে মানুষের দেহে সৃষ্ট দুটি রোগের নাম হলো :
    ১. উদরাময়, ২. আমাশয়
    এ দূষণ প্রতিরোধের ৩টি উপায়:
    ১. পানিতে নামিয়ে গরু-ছাগল গোসল করানো থেকে বিরত থাকতে হবে।
    ২. কারখানার দূষিত বর্জ্য যাতে পানিতে মিশতে না পারে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
    ৩. পানিতে ক্ষতিকর আবর্জনা ফেলানো বন্ধ করতে হবে।

    1. Report
  4. Question:আর্সেনিক মুক্ত নলকূপে কোন রং দেখে তুমি বুঝতে পারবে যে এটি আর্সেনিক যুক্ত? এ পানি ব্যবহারে হতে পারে এমন দুটি রোগের নাম লেখ। 

    Answer
    নলকূপে লাল রং করা থাকলে বুঝা যাবে যে, এটি আর্সেনিক যুক্ত। 
    আর্সেনিক যুক্ত পানি যে দুটি কাজে ব্যবহার করা উচিত নয় তা হলো :
    ১. পান করতে, ২. রান্না কাজে।
    আর্সেনিক যুক্ত পানি ব্যবহারে যে দুটি রোগ  হতে পারে তা হলো:
    ১. চর্মরোগ, ২. ক্যান্সার।

    1. Report
  5. Question:পানির উৎসকে কত ভাগে ভাগ করা যায়? সেগুলো কী কী? পানির ৩টি উৎসের নাম লেখ। 

    Answer
    পানির উৎসগুলোকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়। যথা: প্রাকৃতিক উৎস ও মানুষের তৈরি উৎস।
    পানির ৩টি উৎস: ১. পুকুর, ২. নদী, ৩. সমুদ্র।

    1. Report
  6. Question:নিরাপদ পানির ৪টি উৎসের নাম লেখ। নিরাপদ নয় িএমন ৪টি পানির উৎসের নাম লেখ। এ পানি পান করলে ত্বকের কোন রোগটি হতে পারে? 

    Answer
    নিরাপদ পানির ৪টি উৎস হলো-
    ১. নলকূপের পানি
    ২. ফুটানো পানি
    ৩. ফিল্টার করা পানি
    ৪. বোতলে প্রক্রিয়াজাত করা পানি।
    নিরাপদ নয় এমন ৪টি পানির উৎস হলো-
    ১. পুকুরের পানি।
    ২. নদীর পানি।
    ৩. সমুদ্রের পানি।
    ৪. বৃষ্টির পানি।
    এমন অনিরাপদ পানি পান করলে ত্বকের চর্মরোগ হতে পারে।

    1. Report
  7. Question:কোন পানি পান করা নিরাপদ আর কোন পানি পান করার অনিরাপদ? 

    Answer
    নিরাপদ পানি:
    ১. ফুটানো পানি
    ২. ফিল্টার করা পানি
    ৩. বোতল প্রক্রিয়াজাত করা পানি
    ৪. সবুজ রং করা নলকূপের পানি
    অনিরাপদ পানি:
    ১. পুকুরের পানি
    ২. নদীর পানি
    ৩. সমুদ্রের পানি
    ৪. লাল রং করা নলকূপের পানি

    1. Report
  8. Question:দোআঁশ মাটিতে ফসল ভালো জন্মায় কেন? 

    Answer
    দেঁআশ মাটিতে বালু, কাদা এবং হিউমাস থাকে। বালু এবং কাদা থাকার কারণে এ মাটি এবং মাটির অন্যান্য উপাদান ধরে রাখতে পারে। এ মাটিতে পানি জমে থাকে না। এ সব কারনেই দোআঁশ মাটিতে ফসল ভালো জন্মায়।

    1. Report
  9. Question:বেলে মাটির বৈশিষ্ট্যগুলো কী? 

    Answer
    বেলে মাটির বৈশিষ্ট্যগুলো হলো:
    ১. এ মাটির রং সাধারণত হালকা বাদামি থেকে হালকা ধূসর রঙের।
    ২. এ মাটির কণাগুলো  এঁটেল ও দোআঁশ মাটির কণার চেয়ে বড়।
    ৩. এ মাটি সাধারণত শুকনা এবং দানাময় হয়ে থাকে।
    ৪. এ মাটির পানি ধারণ ক্ষমতা খুবই কম।

    1. Report
  10. Question:দোআঁশ মাটি ও এঁটেল মাটির মধ্যে দুইটি পার্থক্য লেখ। 

    Answer
    দোআঁশ মাটি ও এঁটেল মাটির মধ্যে দুইটি পার্থক্য হলো-
    দোআঁশ মাটি-
    ১. এ মাটির রং কালো।
    ২. এ মাটিতে বালু, কাদা এবং হিউমাস মিশে থাকে।
    এঁটেল মাটি-
    এ মাটি সাধারণত লালচে রঙের হয়।
    ২. এ মাটিতে দোআঁশ মাটির মত বালু, কাদা এবং হিউমাস একত্রে থাকে না।

    1. Report
Copyright © 2024. Powered by Intellect Software Ltd