Question:থাইল্যান্ড ও পাকিস্তানে কিশোর অপরাধের বয়সসীমা কত?
Answer
থাইল্যান্ড ও পাকিস্তানে কিশোর অপরাধের বয়সসীমা ৭ - ১৮ বছর।
Question:থাইল্যান্ড ও পাকিস্তানে কিশোর অপরাধের বয়সসীমা কত?
থাইল্যান্ড ও পাকিস্তানে কিশোর অপরাধের বয়সসীমা ৭ - ১৮ বছর।
Question:কিশোরদের মানসিক বিকাশের জন্য কী প্রয়োজন?
কিশোরদের মানসিক কিবাশের জন্য পাঠাগার ও ব্যায়ামাগার প্রয়োজন।
Question:বর্তমান সমাজে কীসের অপব্যবহার কিশোরদের অপরাধের দিকে ধাবিত করে?
বর্তমান সমাজে মোবাইল ও ইন্টারনেটের অপব্যবহার কিশোরদের অপরাধের দিকে ধাবিত করে?
Question:কিশোররা কিভাবে ধুমপানের অভ্যাস গড়ে তোলে
কিশোররা কৌতুহলবশত ধুমপানের অভ্যাস গড়ে তোলে।
Question:কিশোর অপরাধ দূরীকরণে বিদ্যালয়ের পরিবেশ কেমন হতে হবে?
কিশোর অপরাধ দূরীকরণে বিদ্যালয়ের পরিবেশ সুন্দর ও বন্ধু ভাবাপন্ন হতে হবে।
Question:মাদকাসক্তি রোধে কোন প্রতিজ্ঞায় তরুণদের উদ্বুদ্ধ করতে হবে?
মাদকাসক্ত রোধে ‘মাদককে না বলুন’- এই প্রতিজ্ঞায় তরুণদের উদ্বুদ্ধ করতে হবে।
Question:কিশোর মনে হতাশা সৃষ্টির কারণ কী?
কিশোর মনে হতাশা সৃষ্টির কারণ হলো- পারিবারিক অশান্তি, বেকারত্ব, প্রেমে ব্যর্থতা, প্রিয়জনের মৃত্যু ইত্যাদি।
Question:কিশোর অপরাধের ধারণা ব্যাখ্যা কর।
অপ্রাপ্তবয়স্ক ছেলেমেয়ে বা কিশোরদের দ্বারা সংঘটিত বিভিন্ন ধরনের অপরাধকেই বলা হয় কিশোর অপরাধ। কোন বয়স পর্যন্ত অপরাধীকে কিশোর অপরাধ বলা হবে তা নিয়ে মতপার্থক্য রয়েছে। বাংলাদেশ, ভারত ও শ্রীলঙ্কায় ৭ থেকে ১৬ বছর বয়সী কিশোরদের অপরাধমূলক কাজকে কিশোর অপরাধ বলা হয়। অন্যদিকে পাকিস্তান ও থাইল্যান্ডে কিশোর অপরাধীর সয়সসীমা ধরা হয় ৭ থেকে ১৮ বছর। জাপানে এ বয়সসীমা ১৫ থেকে ২০ বছর। কিশোর অপরাধীরা রাষ।ট্র ও সমাজের আইন ও নিয়ম ভাঙে বলেই তারা কিশোর অপরাধী
Question:কিশোর অপরাধ রোধে অভিভাবক সচেতনতা ও দায়িত্ব সম্পর্কে ব্যাখ্যা কর।
কিশোরদের অপরাধ প্রবণতার ধরন, তার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে পিতামাতা ও পরিবারের বয়োজ্যেষ্ঠরা যদি সচেতন থাকেন তবে তাঁরা সহজেই কিশোরদের অপরাধ থেকে দূরে রাখতে বা সে পথ থেকে সরিয়ে আনতে পারবেন। এজন্য পরিবারে সন্তানদের সুস্থ মানসিক বিকাশের উপযুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে। তাদের চলাফেরার ওপর নজর রাখতে হবে। সন্তানদের সঙ্গে সহজ ও স্বাভাবিক সম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে।
Question:দরিদ্র কিশোর কীভাবে অপরাধ সৃষ্টি করে?
দারিদ্র্য কিশোর অপরাধ বৃদ্ধির অন্যতম কারণ। দরিদ্র পরিবারের শিশু-কিশোররা তাদের মৌলিক চাহিদা মেটাতে পারে না। ফলে তাদের অনেক সাধ বা ইচ্ছা পূরণ হয় না। এর ফলে তাদের মধ্যে হতাশা দানা বেঁধে ওঠে। আর এই হতাশাই তাদেরকে নানা ধরনের অপরাধকর্মের দিকে ঠেলে নেয়।