1. Question:মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশকে কয়টি সেক্টরে বিভক্ত করা হয়েছিল? 

    Answer
    মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশকে ১১ সেক্টরে বিভক্ত করা হয়েছিল।

    1. Report
  2. Question:কারা, কখন এবং কোথায় বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন? 

    Answer
    আওয়ামী লীগ ২রা মার্চ ঢাকা শহরে ও ৩রা মার্চ সাা দেশে হরতালের ডাক দেয়। ২রা মার্চ সকাল ১১টায়  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নেতৃবৃন্দ দেশের মানচিত্র খচিত স্বাধীন বাংলাদেশের জাতীয় পাতাকা উত্তোলন করেন। মুক্তিযুদ্ধে এ পাতাকা ছিল আমাদের প্রেরণা।

    1. Report
  3. Question:মুক্তিবাহিনী গঠন এবং এর কার্যক্রম সম্পর্কে লেখ। 

    Answer
    মুজিবনগর সরকার সুষ্ঠু ও পরিকল্পিতভাবে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনার জন্য ব্যাপক পরিকল্পনা গ্রহণ করে। মুক্তিবাহিনীর প্রধান সেনাপতি ছিলেন কর্নেল এম এ জি ওসমানী। এছাড়া চিফ অব স্টাফ ছিলেন কর্নেল (অব.) আবদুর রব। ডেপুটি চিফ অব স্টাফ ছিলেন গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ. কে. খন্দকার। মুক্তিযুদ্ধের সময় যুদ্ধ পরিচালনার সুবিধার্তে বাংলাদেশকে ১১টি সেক্টরে ভাগ করে ১১ জন ক্টের কমান্ডার নিযুক্ত করা হয়।

    1. Report
  4. Question:বিগ্রেড কোর্স বলতে কী বোঝায়? 

    Answer
    ১১টি সেক্টর ও তার অধীন অনেক গুলো সাব-সেক্টর ছাড়াও রণাঙ্গনকে তিনটি ব্রিগেড ফোর্সে বিভক্ত করা হয়। ফোর্সের নামকরণ করা হয় ব্রিগেডগুলোর অধিনায়কের নামের প্রথম অক্ষর দিয়ে। মেজর জিয়াউর রহমান ছিলেন জেড ফোর্স, মেজর কে এম শফিউল্লাহ ছিলেন এস ফোর্স এবং মেজর খালেদ জেড ফোর্স, মেজর কে এম শফিউল্লাহ ছিলেন এস ফোর্স এবং মেজর খালেদ মোশাররফ ছিলেন কে ফোর্স-এর অধিনায়ক।

    1. Report
  5. Question:মুক্তিযুদ্ধের সময় গণমাধ্যমের ভূমিকা বর্ণনা কর। 

    Answer
    ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ অপারেশন সার্চলােইট শুরু হওয়ার সময় থেকে বিদেশি সাংবাদিকরা পাকিস্তানিদের গণহত্যা ও ধ্বংসযজ্ঞের তথ্য সংগ্রহ করতে শুরু করে। তাঁরােই প্রথম বহির্বিশ্বে বাংলাদেশে পাকিস্তানি বাহিনীর গণহত্যা ও বর্বরতার খবর ছড়িয়ে দেন। স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের বজ্রকণ্ঠ ও চরমপত্রসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠান শ্রোতাদের মুক্তিযুদ্ধে উদ্বুদ্ধ করেছে। এ সময় এম আর আখতার মুকুল চরমপত্র পাঠ করে বাঙালি জাতিকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় জাগ্রত করে তোলেন।

    1. Report
  6. Question:মুজিবনগর সরকারের কার্যক্রম বর্ণনা কর। 

    Answer
    মুজিবনগর সরকারের কার্যক্রমকে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা যায়। যথা-ক. বেসামরিক প্রশাসন, খ.সামরিক কার্যক্রম।
    বাংলাদেশকে ১১টি প্রশাসনিক অঞ্চলে বিভক্ত করে সংশ্লিষ্ট এলাকার সংসদ সদস্য বা আওয়ামী লীগ নেতাদের অঞ্জলগুলোর দায়িত্ব দেওয়া হয়। মুক্তিযুদ্ধকালীন জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমদের নেতৃত্বে ৯ সদস্যবিশিস্ট একটি উপদেস্টা পরিষদ গঠন করা হয়।

    1. Report
  7. Question:মুক্তিযুদ্ধের রণাঙ্গন কতটি সেক্টরে বিভক্ত ছিল? 

    Answer
    রণাঙ্গনের অবস্থান ও রণকৌশলের ওপর ভিত্তি করে সমগ্র বাংলাদেশকে ১১টি সেক্টরে বিন্যাস্ত করা হয়।

    1. Report
  8. Question:মুজিব নগর সরকারের উপদ্ষ্টোদের নাম লেখ। 

    Answer
    মুজিবনগরে গঠিত বিপ্লবী সরকারকে সহযোগিতা করার জন্য কয়েকজন উপদেষ্টা নিয়োগ করা হয়। এই উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা হলেন-
    ১. মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী
    ২. অধ্যাপক মোজাফফর আহমদ
    ৩. কমরেড মণি সিংহ
    ৪. মনোরঞ্জন ধর।
    উল্লেখিত ৪ জন সদস্য ছাড়াও আওয়ামী লীগের সদস্যসহ মোট ৯জন নিয়ে উপদেষ্টা কমিটি গঠিত হয়।
    এই উপদেষ্টা কমিটি মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে বিপ্লবী সরকারকে পরামর্শ দিত এবং নীতিনির্ধারণসহ অন্যান্য কাজে সক্রিয় সাহায্য করত।

    1. Report
  9. Question:ঢাকার মসজিদগুলো কোন রীতিতে তৈরি 

    Answer
    ঢাকার মসজিদগুলো মোঘল স্থাপত্যরীতিতে তৈরি।

    1. Report
  10. Question:উত্তরা গণভবন নামে পরিচিত কোনটি? 

    Answer
    নাটোরের দিঘাপতিয়ার জমিদার প্রসাদটি বর্তমানে উত্তরা গণভবন নামে পরিচিত।

    1. Report
Copyright © 2024. Powered by Intellect Software Ltd