Question:জৈব প্রযুক্তি কী?
Answer
মানুষের কল্যাণে নতুন কিছু উৎপাদনে জীবের ব্যবহার হলো জৈব প্রযুক্তি।
Question:জৈব প্রযুক্তি কী?
মানুষের কল্যাণে নতুন কিছু উৎপাদনে জীবের ব্যবহার হলো জৈব প্রযুক্তি।
Question:জৈব প্রযুক্তির মাধ্যমে উৎপাদিত ফসলের ৩টি বৈশিষ্ট্য লিখ।
জৈব প্রযুক্তির মাধ্যমে উৎপাদিত ফসলের ৩টি বৈশিষ্ট্য হলো- ১. অধিক পুষ্টি সমৃদ্ধ। ২. রোগ ও পোকা-মাকড় প্রতিরোধী। ৩. অধিক ফলনশীল।
Question:আধুনিক প্রযুক্তির সবচেয়ে ভয়াবহ প্রয়োগ কী?
আধুনিক প্রযুক্তির সবচেয়ে ভয়াবহ প্রয়োগ হলো যুদ্ধে অস্ত্র তৈরি ও এর ব্যবহার।
Question:প্রযুক্তি নেশায় পরিণত হলে মানুষের কীসে বাধা সৃষ্টি করে?
প্রযুক্তি নেশায় পরিণত হলো মানুষের নিয়মিত খেলাধুলা ব্যায়াম ও মুক্তচিন্তার পথে বাধা সৃষ্টি করে।
Question:কৃষিতে সবচেয়ে বড় বিপ্লব ঘটে কখন?
কৃষিতে সবচেয়ে বড় বিপ্লব ঘটে বিংশ শতাব্দীর শেষ দিকে।
Question:“প্রযুক্তি ব্যবহারে মানবিক হওয়া উচিত কেন” তা পাঁচটি বাক্যে লেখ।
প্রযুক্তির ব্যবহারে আমাদের মানবিক হওয়া উচিত, কেননা- অনেক সময় প্রযুক্তির ব্যবহার নেশায় পরিণত হয়। টেলিভিশন ও কম্পিউটারের ব্যবহার সৃষ্টিশীল কাজে নিয়োজিত না হলে, তা আমাদের সময়ের অপচয় ঘটায়। নিয়মিত খেলাধুলা, ব্যায়াম ও মুক্ত চিন্তার পথে প্রযুক্তি সেখানে বাধা সৃষ্টি করে। এক নাগাড়ে দুই ঘন্টার বেশি টেলিভিশন ও কম্পিউটার ব্যবহার করা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। তাছাড়া যুদ্ধের জন্য তৈরি অস্ত্রের ব্যবহার মানবজাতির জন্য হুমকী স্বরূপ।
Question:প্রযুক্তির বিকাশ কেন ঘটে ? বিজ্ঞানের অপব্যবহারের ৪টি উদাহরণ লেখ।
প্রযুক্তির বিকাশ ঘটে প্রয়োজন মেটাতে। প্রযুক্তিতে বিজ্ঞানের অপব্যবহারের চারটি উদাহরণ হলো- ১. টেলিভিশন ও কম্পিউটারের ব্যবহার যদি ভালো কাজে নিয়োজিত না হয়, তাহলে তা আমাদের সময়ের অপব্যবহার ঘটায়। ২. বন্দুক, বোমা, ট্যাংক ইত্যাদি যুদ্ধের অস্ত্র যা বিভিন্ন ধ্বংসাত্বক কাজে ব্যবহার হয়। ৩. বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রে কয়লা পুড়িয়ে আমরা বিদ্যুৎ উৎপাদন করি এর ফলে বায়ু দূষিত হয়। ৪. রাসায়নিক সার ও কীটনাশক অধিক খাদ্য উৎপাদনে ব্যবহার করা হয় কিন্তু এগুলো অতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে মাটি ও পানি দূষিত হয়।
Question:প্রযুক্তি কী? প্রযুক্তি আমাদরে জীবনকে কীভাবে প্রভাবিত করে তা চারটি বাক্যে লেখ।
মানুষের জীবন ও জীবিকার বিভিন্ন ক্ষেত্রের উন্নয়ন করার জন্য বিজ্ঞানের জ্ঞানকে প্রয়োগ বা ব্যবহার করাকেই প্রযুক্তি বলে। প্রযুক্তি আমাদের সমগ্র জীবনধারণকে প্রভাবিত করছে। দৈন্দিন প্রতিটি কাজে আমরা প্রযুক্তির সমাহার নিয়ে থাকি, যেমন- আমরা প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে সৌচাগার ব্যবহার করি, গোসলের সময় সাবান ব্যবহার করি। রান্না করা খাবার খাই, ঘড়ি দেখে স্কুলে যাই, রাতে বাতি জ্বালিয়ে পড়াশোনা করি, কলম দিয়ে খাতায় লিখি, জ্বর হলে থার্মোমিটার দিয়ে শরীরের তাপমাত্রা মাপি, চিকিৎসার জন্য ওষুধ সেব করি, রেডিও, টেলিভিশন কম্পিউটারে বিনোদন উপভোগ করি। এভাবে জীবনের প্রতিটি কাজে আমরা নানা প্রযুক্তি ব্যবহার করে থাকি। এসব প্রযুক্তি আমাদের জীবন যাত্রাকে অনেক সহজ করে দিচ্ছে।
Question:বিজ্ঞানীরা অনুসন্ধানের ক্ষেত্রে এক ধরনের পদ্ধতি অনুসরণ করেন। তাদের অনুসরণীয় পদ্ধতির নাম কী? এর কয়টি ধাপ রয়েছে ও কী কী? প্রথম ধাপটির বিবরণ দাও।
বিজ্ঞানীরা অনুসন্ধানের ক্ষেত্রে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি অনুসরণ করেন। বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির ৬টি ধাপ রয়েছে। ধাপগুলো হলো:- ১. পর্যবেক্ষণ, ২. প্রশ্নকরণ, ৩. অনুমান, ৪. পরীক্ষণ, ৫. সিদ্ধান্ত গ্রহণ, ৬. বিনিময়। বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির প্রথম ধাপটি হলো- পর্যবেক্ষণ। চারপাশের পরিবেশ পর্যবেক্ষণ করার মধ্য দিয়ে আমরা প্রকৃতিক ঘটনা কিংবা নিজের পছন্দের কোনো বিষয় সম্পর্কে কৌতুহল বোধ করি।
Question:আমরা জীবনের বাস্তব সমস্যা সমাধানের জন্য বিজ্ঞানের ব্যবহারিক প্রয়োগ ঘটাই। এই ব্যবহারিক প্রয়োগকে কী বলে? জীবনের মনোন্নয়নে এটি ব্যবহারের তিনটি ক্ষেত্র উল্লেখ কর।
আমাদের জীবনের বাস্তব সমস্যা সমাধানের জন্যবিজ্ঞানের যে ব্যবহারিক প্রয়োগ ঘটাই তা হলো প্রযুক্তি। প্রযুক্তি মানুষের জীবনের মনোন্নয়নে বিভিন্ন পণ্য, যন্ত্রপাতি এবং পদ্ধতির উদ্ভাবন করে। প্রযুক্তির ব্যবহারের তিনটি ক্ষেত্র হলো- ১. শিক্ষা; ২. চিকিৎসা এবং ৩. যোগাযোগ।