Question:কী ধরণের খাবার ভিটামিন ও খনিজ লবণের উৎস?
Answer
যে কোন ধরণের ফল যেমন- আম, আপেল, কমলা ইত্যাদি ভিটামিন ও খনিজ লবণের উৎস।
Question:কী ধরণের খাবার ভিটামিন ও খনিজ লবণের উৎস?
যে কোন ধরণের ফল যেমন- আম, আপেল, কমলা ইত্যাদি ভিটামিন ও খনিজ লবণের উৎস।
Question:দুগ্ধ জাতীয় খাদ্য দলে কোন দুটি পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়?
দুগ্ধ জাতীয় খাদ্য দলে কোন দুটি পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায় তা হলো- ১. ক্যালসিয়াম ও ২.ভিটামিন।
Question:তেল ও চর্বি খাদ্য দলের ৩টি খাদ্য নমুনার উদাহরণ দাও।
তেল ও চর্বি খাদ্য দলের ৩টি খাদ্য নমুনা হলো- ১. ঘি; ২. মাখন ও ৩. সয়াবিন তেল।
Question:খাবারের কী কারণে কৃত্রিম রং মেশানো হয় বলে তুমি মনে কর?
খাবারকে আকর্ষনীয় ও লোভনীয় করতেই কৃত্রিম রং মেশানো হয় বলে আমি মনে করি।
Question:কৃত্রিম রং মেশানো হয় এমন ৪টি খাবারের নাম লেখ।
কৃত্রিম রং মেশানো হয় এমন ৪টি খাবার হলো- ১. চকলেট; ২. আইসক্রিম; ৩.চিপস; ৪. কোমল পানীয়।
Question:খাবারে কী কারণে কৃত্রিম রং মেশানো হয় বলে তুমি মনে কর?
খাবারকে আকর্ষনীয় ও লোভনীয় করতেই কৃত্রিম রং মেশানো হয় বলে আমি মনে করি।
Question:কৃত্রিম রং মেশানো খাবার খেলে হয় এমন ৩টি রোগের উদাহরণ দাও।
কৃত্রিম রং মেশানো খাবার খেলে হয় এমন ৩টি রোগ হলো- ১. ক্যান্সার; ২. অমনোযোগীতা; ৩. অস্থিরতা।
Question:কীভাবে সংক্রামক রোগ প্রতিরোধ করা যায় তার ৫টি উপায় লেখ।
সংক্রামক রোগ প্রতিরোধের ৫টি উপায়- ১. হাঁচি-কাশির সময় টিস্যু বা রুমাল ব্যবহার করা। ২. সংক্রমিত ব্যক্তির ব্যবহৃত কোনো জিনিস ব্যবহার না করা। ৩. সবসময় নিরাপদ পানি পান করা। ৪. সময়মত প্রয়োজনীয় টিকা নেয়া। ৫. সুষম খাদ্য গ্রহণ ও অস্বাস্থ্যকর খাবার পরিহার করা।
Question:বায়ুবাহিত রোগ কী?
বায়ুবাহিত রোগ হলে সেসব রোগ যা হাঁচি-কাশি বা কথাবার্তা বলার সময় বায়ুতে জীবাণু ছড়ানোর মাধ্যমে হয়ে থাকে। যেমন- সোয়াইন ফ্লু, যক্ষ্মা, ইনফ্লুয়েঞ্জা ইত্যদি বায়ু বাহিত রোগ।
Question:সংক্রামক রোগ প্রতিকারের উপায়গুলো কী?
সংক্রামক রোগ প্রতিরোধের উপায়- ১. পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিতে হবে। ২. এ সময় পুষ্টিকর খাবার ও প্রচুর পরিমাণে নিরাপদ পানি পান করতে হবে। ৩. পর্যাপ্ত আলো-বাতাস যুক্ত স্থানে থাকতে হবে। ৪. রোগের তীব্রতায় ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ খেতে হবে।