বিজ্ঞান - পঞ্চম শ্রেণি
  1. Question:বয়ঃসন্ধিকালে শরীরের পরিবর্তনের কারণে দুশ্চিন্তা হলে তুমি কী করবে? 

    Answer
    বয়ঃসন্ধিকালে শরীরের পরিবর্তনের কারণে দুশ্চিন্তা হলে তা মন থেকে সরিয়ে ফেলব। এরসময় সাহস সঞ্চয় করে আমি আমার মা-বাবা, বড় ভাই বা বোন এমনকি শিক্ষক বা শিক্ষকার সাথে বিষয়টি নিয়ে পরামর্শ কর

    1. Report
  2. Question:সংক্রামক রোগের কারণ কী কী? 

    Answer
    সংক্রামক রোগের কারণ হলো বিভিন্ন ধরনের জীবাণু। যেমন - ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, ছত্রাক ইত্যাদি।

    1. Report
  3. Question:সংক্রামক রোগ কীভাবে ছড়ায় তা ব্যাখ্যা কর। 

    Answer
    সংক্রামক রোগ নিম্নলিখিতভাবে ছড়ায়-
    ১. বায়ুর মাধ্যমে: হাঁচি-কাশি বা কথাবার্তা বলার সময় জীবাণু বায়ুতে ছড়িয়ে পড়ে এবং জীবে সংক্রমিত হয়। যেমন- সোয়াইন ফ্লু।
    ২. পানির মাধ্যমে: অনেক সময় জীবাণু পানিকে দূষিত করে থাকে। এই দূষিত পানি পান করার মাধ্যমে সংক্রামক রোগের জীবাণু বিস্তার লাভ করে। যেমন- ডায়রিয়া, আমাশয় ইত্যাদি।
    ৩. সংস্পর্শের মাধ্যমে: রোগাক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শের মাধ্যমেও সংক্রামক রোগের বিস্তা ঘটে থাকে।
    ৪. প্রানী ও পোকামাকড়ের মাধ্যমে: প্রানী ও পোকামাকড়ের মাধ্যমে জলাতঙ্ক রোগ ছড়ায়। আবার মশার কামড়ের মাধ্যমে ম্যালেরিয়া ও ডেঙ্গু রোগ ছড়ায়।

    1. Report
  4. Question:পানি জমে থাকে এমন বস্তু যেমন- গামলা, টায়ার ইত্যদি সরিয়ে ফেলার মাধ্যমে আমরা ডেঙ্গু বা ম্যালেরিয়া প্রতিরোধ করতে পারি। এর কারণ কী? 

    Answer
    পানি জমে থাকে এমন বস্তু যেমন- গামলা, টায়ার, ফুলের টব ইত্যাদি সরিয়ে ফেলার মাধ্যমে আমরা ডেঙ্গু বা ম্যালেরিয়া প্রতিরোধ করতে পারি। কারণ ডেঙ্গু ও ম্যালেরিয়া রোগের বাহক হলো মশা। এরা বদ্ধ পরিষ্কার পানিতে ডিম পাড়ে। সাধারণত গামলা, চায়ার এমনকি ফুলের টবে জমে থাকা পানিতেও এরা ডিম পেড়ে থাকে। এগুলো পরিষ্কার রাখলে বা সরিয়ে ফেললে মশকী আর ডিম পাড়তে পারে না। ফলে তাদের বংস বিস্তার থেমে যাওয়ায় অর্থাৎ পরিবেশ বাহক শূন্য হওয়ার কারণে ডেঙ্গু বা ম্যালেরিয়ার জীবাণু বিস্তারলাভ করতে পারে না। ফলে এ দুটি রোগ প্রতিরোধ করা যায়।

    1. Report
  5. Question:পানিবাহিত এবং বায়ুবাহিত রোগের সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্য কোথায়? 

    Answer
    পানিবাহিত এবং বায়ুবাহিত রোগের সাদৃশ্য:
    ১. দুটি রোগের জন্যই দায়ী বিভিন্ন জীবাণু।
    ২. দুটি রোগ ছড়াতেই মাধ্যমের প্রয়োজন হয়।
    পানিবাহিত এবং বায়ুবাহিত রোগের বৈসাদৃশ্য:
    ১. পানিবাহিত রোগের জীবাণু পানির মাধ্যমে বিস্তার লাভ করে কিন্তু বায়াবাহিত রোগের জীবাণু বায়ুর মাধ্যমে বিস্তার লাভ করে। 
    ২. পানিবাহিত রোগ হলো- ডায়রিয়া, কলেরা, আমাশয় ইত্যাদি, অন্যদিকে বায়ুবাহিত রোগের মধ্যে রয়েছে সোয়াইন ফ্লু, গুটিবসন্ত, যক্ষ্মা ইত্যাদি।

    1. Report
  6. Question:হাঁচি-কাশির সময় হাত দিয়ে মুখ ঢেকে বা রুমাল ব্যবহার করে আমরা সংক্রামক রোগ প্রতিরোধ করতে পারি। এক্ষেত্রে হাতের তালু ব্যবহার করার চেয়ে হাতের উল্টো পিঠ বা কনুই-এর ভাঁজ ব্যবহার করা ভালো কেন? 

    Answer
    হাঁচি-কাশির মাধ্যমে সংক্রামক রোগের জীবাণু বায়ুতে ছড়িয়ে পড়ে। এসময় যদি রুমাল বা টিস্যু দিয়ে মুখ ঢাকা হয় তখন জীবাণু রুমাল বা টিস্যুতে আটকা পড়ে। ফলে বায়ুতে জীবাণু ছড়ায় না। শুধু তািই নয় হাঁচি-কাশির সময় হাতের তালু ব্যবহার না করে হাদের উল্টোদিক এবং কনুই এর ভাজ ব্যবহার করলে জীবাণুর সংক্রমণ কম ঘটে। কারণ হাত ব্যবহার করলে এবং পরে সেই হাত দিয়ে কোনো কিছু ধরলে জীবাণু দ্রুত ছড়ায়। উল্টোদিক এবং কণুই এর ভাজ ব্যবহার করা ভালো।

    1. Report
  7. Question:ডেঙ্গু কীভাবে ছড়ায়? 

    Answer
    মশার কামড়ের মাধ্যমে ডেঙ্গু ছড়ায়।

    1. Report
  8. Question:ডেঙ্গু প্রতিরোধের দুইটি উপায় লেখ। 

    Answer
    ডেঙ্গু প্রতিরোধের দুইটি উপায় নিচে দেওয়া হলো-
    ১. এডিস মশার আবসস্থলে পানি জমতে না দেওয়া।
    ২. এডিস মশার আবাস্থল ধ্বংস করা।

    1. Report
  9. Question:তিনটি সংক্রামক রোগের নাম লেখ। 

    Answer
    তিনটি সংক্রামক রোগের নাম হলো-
    ১. সোয়াইন ফ্লু, ২. বসন্ত, ৩. হাম।

    1. Report
  10. Question:তুমি হাঁচি দেওয়ার সময় কী করবে? 

    Answer
    আমি হাঁচি দেওয়ার সময় মুখে রুমাল দিয়ে ঢেকে রাখব।

    1. Report
Copyright © 2025. Powered by Intellect Software Ltd