Question:জলবায়ুর পরিবর্তন কাকে বলে ?
Answer
আবহাওয়ার উপাদানগুলোর উল্লেখ্যযোগ্য স্থায়ী পরিবর্তনকে জলবায়ুর পরিবর্তন বলা হয় । ।
Question:জলবায়ুর পরিবর্তন কাকে বলে ?
আবহাওয়ার উপাদানগুলোর উল্লেখ্যযোগ্য স্থায়ী পরিবর্তনকে জলবায়ুর পরিবর্তন বলা হয় । ।
Question:পৃথিবীর জলবায়ু কোন ধরনের পরিবর্তিত হচ্ছে ?
বৈশ্বিক উঞ্চায়নের কারনে পৃথিবীর জলবায়ু ধীরে ধীরে পরিবর্তিত হচ্ছে ।
Question:বায়ুমন্ডল কী ?
বায়ুমন্ডল হলো পৃথিবীকে ঘিরে থাকা বায়ুর স্তর ।
Question:জীবাশ্ন জালানি ব্যাবহৃত হয় এমন তিনটি উদাহরন দাও ?
জীবাশ্ন জালানি ব্যাবহৃত হয় এমন তিনটি উদাহরন হলো - ১. বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র ২. কলকারখানা ৩. যানবাহন ।
Question:কী কী বিষয়ে পর্যবেক্ষন করে আমরা বৈশ্বিক উঞ্চায়ন সম্পর্কে নিশ্চিত হতে পারি ?
কয়েক বছরের তাপমাত্রা পরিবর্তন ও হিমালয় পর্বতের হিমবাহ গলনের হার থেকে আমরা বৈশ্বিক উঞ্চায়ন সম্পর্কে নিশ্চিত হতে পারি ।
Question:বাংলাদেশে হয় এমন চারটি প্রাকৃতিক দুর্যগের নাম লেখ ।
বাংলাদেশে হয় এমন চারটি প্রাকৃতিক দুর্যগের নাম হলো ১. ঘুর্নিঝড় ২. জলোচ্ছাস ৩. বন্যা ৪. নদীভাঙ্গন ।
Question:বাংলাদেশে হয় এমন চারটি প্রাকৃতিক দুর্যগের নাম লেখ ।
বাংলাদেশে হয় এমন চারটি প্রাকৃতিক দুর্যগের নাম হলো ১. ঘুর্নিঝড় ২. জলোচ্ছাস ৩. বন্যা ৪. নদীভাঙ্গন ।
Question:গ্রিন হাউস কী ? একটি গ্রিন হাউস গ্যাসের নাম লেখ । জলবায়ু পরিবর্তন রোধে আমাদের তিনটি করনীয় লেখ ।
শীত প্রধান দেশে সবুজ সাকসবজি চাষের জন্য কাঁচের বা প্লাস্টিকের যেসব ঘর তৈরী করা হয় তাদের গ্রিন হাউস বলা হয় । একটি গ্রিন হাউস গ্যাসের নাম হলো কার্বন ডাইঅক্সাইড । জলবায়ু পরিবর্তন রোধে আমাদের তিনটি করনীয় হলো - ১. কয়লা পেট্রোলিয়াম ও প্রাকৃতিক গ্যাস পোড়ানে কমিয়ে তার বদলে নবায়নযোগ্য জ্বালানি, যেমন সৌরশক্তি বায়ুপ্রবাহ ইত্যাদি ব্যাবহার করা । ২. বিদ্যুৎ গ্যাস ইত্যাদি যতদূর সম্ভব কম ব্যাবহার করা । ৩. বেশি করে গাছ লাগানো ।
Question:পৃথিবীর বায়ুমন্ডল কার্বন ডাইঅক্সাইড গ্যাস বেড়ে যাওয়ায় কারন গলোর পাঁচটি বাক্য লেখ ।
পৃথিবীর বায়ুমন্ডল কার্বন ডাইঅক্সাইড গ্যাস বেড়ে যাওয়ার কারনগুলো হলো - ১. প্রাকৃতিক জ্বালানি, যেমন - কাঠ,পাতা, জৈব পদার্থ ইত্যাদি পদার্থ পোড়ানো । ২. জীবাশ্ন জালানি, যেমন - কয়লা, তেল, গ্রাস ইত্যাদি ব্যাবহার । ৩. যানবাহন ও কলকারখানার কালো ধোয়ার মাধ্যমে বায়ুমন্ডলে কার্বন ডাইঅক্সাইড নিঃসৃত হয় । ৪. এছাড়াও বেশি বেশি গাছপালা কাটা বা বন উজাড় করার ফলে বাতাসের কার্বন ডাইঅক্সাইড গ্রহীতার পরিমান কমে যাচ্ছে ।
Question:শীত প্রধান দেশে কী উদ্দেশ্যে গ্রিনহাউস বানানো হয় ? বায়ুমন্ডলে কার্বন ডাইঅক্সাইড গ্যাস বেড়ে যাওয়ার তিনটি কারন লেখ ।
শীত প্রধান দেশে তীব্র শীতেঁর কারনে গাছপালা বেচে থাকতে পারেনা । সেখানে সুর্যর তাপ ধরে রাখার জন্য কাঁচের বা প্লাস্টিকের ঘর বানিয়ে সবুজ সাকসবজি চাষ করার উদ্দেশ্যে গ্রিন হাউস বানানো হয় । বায়ুমন্ডল কার্বন ডাইঅক্সাইড বেড়ে যাওয়ার তিনটি কারন হলো - ১. পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে কলকারখানা ও যানবাহনে কয়লা পেট্রোলিয়াম ও প্রাকৃতিক গ্যাস পোড়ানো হচ্ছে , ফলে বায়ুমন্ডলের কার্বন ডাইঅক্সাইডের পরিমান বৃদ্ধি পাচ্ছে । ২. বন উজাড় করে ফেলার কারনে গাছপালার মাধ্যমে কার্বন ডাইঅক্সাইডের শোষন কমে যাচ্ছে ফলে এর পরিমান বেড়ে যাচ্ছে । ৩. জনসংখ্যা বৃদ্ধির ফলে কার্বন ডাইঅক্সাইডের পরিমান বৃদ্ধি পাচ্ছে ।