Question:কত সালে খাজা আলিমুল্লা ফরাসিদের নিকট থেকে পুনরায় আহসান মঞ্জিল ক্রয় করেন ?
Answer
১৮৩০ সালে
Question:কত সালে খাজা আলিমুল্লা ফরাসিদের নিকট থেকে পুনরায় আহসান মঞ্জিল ক্রয় করেন ?
১৮৩০ সালে
Question:বাংলাদেশের একটি বিশেষ খ্যাতনামা ঐতিহাসিক স্থান যেটি বগুড়া শহর থেকে তেরো কিলোমিটার উ্রওরে অবস্তিত । এ ঐতিহাসিক স্থানটির নাম কী ? স্থানটি কোন নদীর তীরে অবস্থিত ? স্থানটি সম্পর্কে তিনটি বাক্য লেখ ?
এই ঐতিহাসিক স্থানটির নাম মহাস্থানগড় । মহাস্থানগড় করতোয়া নদীর তীরে অবস্থিত । মহাস্থানগড় সম্পর্কে তিনটি বাক্য - ১. মহাস্থানগড় খ্রিষ্টপুর্ব ৪০০ অব্দ থেকে ১৫০০ খ্রি্ষ্টাব্দ পর্যন্ত প্রায় ১৯০০ বছরের ইতিহাসর সাক্ষ্য বহন করে । ২. মৌর্য আমলে এই স্থানটি পুন্ডনগর নামে পরিচিত ছিল । ৩. মহাস্থানগড়ে প্রাপ্ত নিদর্শনগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে ৩.৩৫ মিটার লম্বা খোদাই পাথর ।
Question:সবুজ কানন স্কুলের শিক্ষার্থী পাল রাজা ধর্মপালের আমলে নির্মিত একটি ঐতিহাসিক স্থানে পিকনিকের আয়োজন করেছিল । উক্ত স্থান কোনটি ? স্থানটি কোথায় অবস্থিত ? এই স্থান সম্পর্কে তিনটি বাক্য লেখ ।
স্থানটি হলো পাহাড়পুর । পাহাড়পুর রাজশাহী বিভাগের নওগাঁ জেলায় অবস্থিত । পাহাড় সম্পর্কে তিনটি বাক্য - ১. ঐতিহাসিক নিদর্শন পাহাড়পুর ৭৮১-৮৮১ খ্রিষ্টাব্দে পাল রাজা ধর্মপালের শাসনামলে নির্মিত হয় । ২. এখানে ২৪ মিটার উঁচু গড় রয়েছে যেটি সোমপুর মহাবিহার নামেও পরিচিত । ৩. সোমপুর মহাবিহার ছাড়াও পাহাড়পুরে মন্দির রান্না ঘর খাবার ঘর এবং পাকা নর্দমা রয়েছে ।
Question:বাংলাদেশের একটি বিশেষ খ্যাতনামা ঐতিহাসিক স্থান যেটি বগুড়া শহর থেকে তেরো কিলোমিটার উ্রওরে অবস্তিত । এ ঐতিহাসিক স্থানটির নাম কী ? স্থানটি কোন নদীর তীরে অবস্থিত ? স্থানটি সম্পর্কে তিনটি বাক্য লেখ ?
এই ঐতিহাসিক স্থানটির নাম মহাস্থানগড় । মহাস্থানগড় করতোয়া নদীর তীরে অবস্থিত । মহাস্থানগড় সম্পর্কে তিনটি বাক্য - ১. মহাস্থানগড় খ্রিষ্টপুর্ব ৪০০ অব্দ থেকে ১৫০০ খ্রি্ষ্টাব্দ পর্যন্ত প্রায় ১৯০০ বছরের ইতিহাসর সাক্ষ্য বহন করে । ২. মৌর্য আমলে এই স্থানটি পুন্ডনগর নামে পরিচিত ছিল । ৩. মহাস্থানগড়ে প্রাপ্ত নিদর্শনগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে ৩.৩৫ মিটার লম্বা খোদাই পাথর ।
Question:ক নামক ঐতিহাসিক স্থানটি বাংলাদেশের দক্ষিন-পূর্ব অঞ্জলের কুমিল্লা শহরের কাছে অবস্থিত । স্থানটি বৌদ্ধ সভ্যতার অন্যতম কেন্দ্র ছিল । ঐতিহাসিক স্থানটির নাম কী ? স্থানটিতে প্রাপ্ত নিদর্শনগুলো সম্পর্কে চারটি বাক্য লেখ ।
ঐতিহাসিক স্থানটির নাম ময়নামতি । ময়নামতিতে প্রাপ্ত নিদর্শনগুলো সম্পর্কে ৪টি বাক্য ১. ময়নামতিতে হিন্দু ও জৈন ধর্মের নিদর্শন পাওয়া গেছে । ২. এখানে শিক্ষক শিক্ষার্থীদের আবাসন সুবিধাসহ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নিদর্শন পাওয়া গেছে । ৩. জীবজন্তু অঙ্কিত পোড়ামাটির বিভিন্ন পাওয়া গেছে । ৪. ময়নামতিতে বিভিন্ন মুদ্রা ও পাথরের পলক পাওয়া গেছে ।
Question:ঢাকায় বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে একটি ঐতিহাসিক স্থান অবস্থিত । এটি বাংলার নবাবদের প্রাসাদ ছিল । উক্ত স্থানের নাম কী ? উক্ত স্থানের ইতিহাস চারটি বাক্য লিখ ।
উক্ত স্থানের আহসান মঞ্জিল । আহসান মঞ্জিলের ইতিহাস সম্পর্কে চারটি বাক্য - ১. আহসান মঞ্জিল বাংলাদেশের একটি উল্লেখযোগ্য স্থাপত্য নিদর্শন । ২. মুঘল আমলে বরিশালের জামালপুর পরগনার জমিদার শেখ এনায়েতউল্লা এ প্রাসাদটি তৈরী করেন । ৩. আঠারো শতকে তার পুত্র শেখ মতিউল্লা বানিজ্য কেন্দ্র হিসেবে ব্যাবহারের উদ্দেশ্য প্রাসাদটি ফরাসি বনিকদের কাছে বিক্রি করে দেন । ৪. ১৮৩০ সালে খাজা আলিমুল্লা পরাসিদের নিকট থেকে প্রাসাদটি ক্রয় করে এটিকে আবার প্রাসাদে পরিনত করেন ।
Question:মহাস্থানগড় কোন নামে পরিচিত ছিল ? নগরটি কোন আমলে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ? মহাস্থান গড়ে প্রাপ্ত তিনটি নিদর্শনের নাম লেখ ।
মহাস্থানগড় পুন্ডনগর নামে পরিচিত ছিল । পুন্ডনগর মৌর্য আমলে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল । মহাস্থানগড়ে প্রাপ্ত তিনটি নিদর্শন- ১. প্রাচিন বাক্ষী শিলালিপি । ২. পোড়ামাটির ফলক , ভাস্কর্য ধাতব মুদ্রা , পুঁতি । ৩. ৩.৩৫ মিটার লম্বা খোদাই পাথর ।
Question:বাংলাদেশের ঐতিহাসিক স্থান মহাস্থানগড় সম্পর্কে পাঁচটি বাক্য লেখ ।
নিচে পাঁচটি বাক্য মহাস্থানগড় সম্পর্কে লেখা হলো - ১. মহাস্থান বাংলাদেশের একটি ঐতিহাসিক স্থান । ২. এটি বগুড়া শহর থেকে তেরো কি.মি উ্ওরে করতোয়া নদীর পশ্চিম তীরে অবস্থিত । ৩. এখানে বাংলাদেশের প্রাচিনতম ও বৃহও নগর পুন্ডনগর এর ধংসবশেষ রয়েছে । ৪. মহাস্থানগড়ে বাংলাদেশের প্রাচিনতম শিলালিপি পাওয়া গেছে । ৫. এখানে গবিন্দা ভিটা লক্ষিনন্দের মেধ ও গোকুল মেধ নামে ধর্মীয় পুরাকীর্তি রয়েছে ।
Question:পাহাড়পুরের গড়ের উচ্ছতা কত মিটার ? পাহাড়পুরের গড়টি কী নামে পরিচিত ? পাহাড়পুরের প্রাপ্ত তিনটি ঐতিহাসিক নিদর্শনের নাম লেথ ।
পাহাড়পুরের গড়ের উচ্চতা ২৪ মিটার । পাহাড়পুরের গড়টি সোমপুর মহাবিহার নাসে পরিচিত । পাহাড়পুরের প্রাপ্ত তিনটি ঐতিহাসিক নিদর্শন হলো- ১. মন্দির ২. জীবজন্তুর মূর্তি ৩. টেরাকোটা
Question:লালবাগ দুর্গ কোন নদীর তীরে অবস্থিত । লালবাগ দুর্গের বিশেষ বৈশিষ্ট্য কোনটি ? লালবাগ দুর্গের উপর গুরুত্বপুর্ন তিনটি বাক্য লেখ ।
লালবাগ দুর্গ বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত । লালবাগ দুর্গের বৈশিষ্ট হলো - এটি সম্পুর্ন ইটের তৈরী । লালবাগ দুর্গ সম্পর্কে তিনটি বাক্য- ১. ঢাকার দক্ষিন পশ্চিমে বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে ১৬২৮ খ্রিষ্টাব্দে লালবাগ দুর্গ নির্মান করা হয় । ২. দুর্গের মাঝখানে খোলা জায়গায় মোঘর শাসকগন তাঁবু টানিয়ে বসবাস করতেন । ৩. দুর্গের দক্ষিনে গোপন প্রবেশপথ এবং একটি তিনগম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদ রয়েছে ।