Question:ভিটামিন কী?
Answer
ভিটামিন খাদ্যের একটি উপাদান।
Question:ভিটামিন কী?
ভিটামিন খাদ্যের একটি উপাদান।
Question:ভিটামিনের কাজ কী?
এটি আমাদের রোগ থেকে রক্ষা করে।
Question:সুষম খাদ্য কী?
যে খাদ্যে প্রয়োজনীয় সকল উপাদান পরিমাণ মতো থাকে তাকে সুষম খাদ্য বলে।
Question:শিমের বিচি ও ডিমে কোন ধরনের পুষ্টি উপাদান প্রচুর পরিমাণে রয়েছে? আমাদের দেহে আমিষের তিনটি কাজ লেখ।
শিমের বিচি ও ডিমে প্রচুর পরিমাণে আমিষ রয়েছে। আমিষের তিনটি কাজ হলো- ১. আমিষ আমাদের দেহ গঠন করে। ২. দেহের মাংস পেশির ক্ষয়পূরণ করে। ৩. রক্তা তৈরি করে।
Question:শর্করা ও চর্বির ১টি করে উৎসের নাম লেখ। আমাদের দেহে চর্বি ও পানির কাজ তিনটি বাক্যে লেখ।
শর্করা উৎস ধান এবং চর্বির উৎস সয়াবিন তৈল। চর্বি আমাদের শক্তি যোগায়। এটি দেহ গরম রাখে। পানি খাদ্য হজম ও শোষণে সহায়তা করে।
Question:মৌসুমী অনুযায়ী ফলকে কত ভাগে ভাগ করা যায়? ৪টি উদাহরণসহ এ শ্রেণিবিন্যাস লেখ।
কোন মৌসুমে কোন ফল পাওয়া যায় তার ভিত্তিতে ফলকে তিনটি ভাগে ভাগ করা যায়। যথা: ১. গ্রীষ্মকালীন ফল: আম, জাম, কাঁঠাল, লিচু। ২. শীতকালীন ফল: কমলা, জলপাই, বরই, আঙ্গুর। ৩. বারোমাসি ফল: পেঁপে, কলা, নারিকেল, আপেল।
Question:তিনটি করে মৌসুমি শাক ও সবজির একটি তালিকা তৈরি কর।
নিচে ৩টি করে মৌসুমি শাক ও সবিজির একটি তালিকা দেওয়া হলো: গ্রীষ্মকালীন শাক ও সবজি: সবজি: পটল, করলা, ঢেঁড়শ। শাক: ডাঁটা শাক, পুঁই শাক। শীতকালীন শাক ও সবজি : সবজি: শিম, মুলা, লাউ। শাক: পালং শাক, লাউ শাক, মূলা শাক। বারোমাসি শাক ও সবজি: সবজি: পেঁপে, বেগুন, কাঁচকলা। শাক: লালশাক, কলমি শাক, কচু শাক ইত্যাদি।
Question:তোমার মা তোমাকে প্রতিদিন এক গ্লাস দুধ খেতে দেয়। এটিকে কী ধরনের খাদ্য বলে? এ খাদ্যের উপাদান কয়টি? খাদ্যটি খাওয়ার তিনটি উপাকারিতা লিখ।
দুধকে সুষম খাদ্য বলে। এ খাদ্যের প্রধান উপাদান ৬টি। সুষম খাদ্য খাওয়ার তিনটি উপাকারিতা হলো- ১. শরীরের সব ধরনের চাহিদা পূরণ করায় সুস্থ ও সবল থাকি, ২. শরীর ঠিকমতো বাড়ে এবং ৩. রোগ কম হয়।
Question:তোমাদের জমিতে এ বছল ধান, গম, তিল বেশি হওয়ায় তোমার মা তা রোদে শুকিয়ে রাখলেন। এরূপ রাখার তিনটি কৌশল লিখ। কোন দুটি পদ্ধতিতে বিপুল পরিমাণে এমন করে রাখা যায়।
খাবার এভাবে শুকিয়ে রাখাই হলো সংরক্ষণ। এরূপ সংরক্ষণের তিনটি কৌশল নিম্নরূপ: ১. লবণজাত করে খাদ্য সংরক্ষণ। যেমন: ইলিশ। ২. চিনি, সিরকা ও তেলের মাধ্যমে ফল ও অন্যান্য খাদ্যদ্রব্য সংরক্ষণ। ৩. বিশেষ ধরনের রান্নার মাধ্যমে জেলি ও মোরব্বা তৈরি। বিপুল পরিমাণ খাদ্য সংরক্ষণের দুটি পদ্ধতি হলো- ১. উচ্চতাপে রান্না করে টিনে বন্ধ করে খাবার সংরক্ষণ। ২. রোদে বা চুলার আগুনে শুকিয়ে খাবার সংরক্ষণ।
Question:আমরা কেন খাদ্য সংরক্ষণ করব তা পাঁচটি বাক্যে লেখ।
ভালো তাজা খাদ্য আমাদের স্বাস্থ্য ভালো রাখে ও শক্তি যোগায়। কিছু জীবাণু খাদ্যকে পচিয়ে ফেলে। পোকামাকড়ের আক্রমণও খাদ্যকে নষ্ট করে দেয়। আবার বাসি-পচা খাবার আমাদের অসুস্থ ও দুর্বল করে। তাই খাদ্য যাতে নষ্ট না হয় সেজন্য খাদ্য সংরক্ষণ করতে হবে।