Question:সাম্য বল কাকে বলে?
Answer
যেসব বলের কারণে সাম্যবস্থা সৃষ্টি হয় তাদেরকে সাম্যবল বলে।
Question:সাম্য বল কাকে বলে?
যেসব বলের কারণে সাম্যবস্থা সৃষ্টি হয় তাদেরকে সাম্যবল বলে।
Question:ঘর্ষণ বল কেন উৎপন্ন হয়?
যখন একটি বস্তু অন্য একটি বস্তুর উপর দিয়ে গতিশীল হয় তখন উভয় বস্তুর স্পর্শতলে বিদ্যমান ছোট ছোট খাঁজ একটি ভিতর আরেকটি ঢুকে যায়। যার ফলে একটি তলের উপর দিয়ে অপর তলের গতি বাধাপ্রাপ্ত হয়। এভাবে বস্তুদ্বয়ের মধ্যে ঘর্ষণ বলের উৎপত্তি হয়।
Question:স্পর্শ বল কাকে বলে?
যে বল সৃষ্টির জন্য দুটি বস্তুর প্রত্যক্ষ সংস্পর্শের প্রয়োজন তাকে স্পর্শ বলে।
Question:বৃত্তাকার পথে সুষম দ্রুতিতে ঘূর্ণায়মান বস্তুর ত্বরণ থাকে কিনা ব্যাখ্যা কর।
বৃত্তাকার পথে সুষম দ্রুতিতে ঘূর্ণায়মান বস্তুর ত্বরণ থাকে। আমরা জানি, বস্তুর বেগের মান বা দিক যেকোনো একটি পরিবর্তন হলেই ত্বরণ সৃষ্টি হয়। বৃত্তাকার পথে সুষম দ্রুতিতে ঘূর্ণায়মান বস্তুর বেগের মান পরিবর্তন না হলেও প্রতি মুহূর্তে বেগের দিক পরিবর্তন হচ্ছে। তাই এক্ষেত্রে বস্তুর ত্বরণ থাকে।
Question:স্পর্শ বল কাকে বলে?
যে বল সৃষ্টির জন্য দুটি বস্তুর প্রত্যক্ষ সংস্পর্শের প্রয়োজন তাকে স্পর্শ বল বলে।
Question:সাম্য বল কাকে বলে?
কোনো বস্তুর উপর একাধিক বল ক্রিয়া করলে যদি বলের লব্ধি শূন্য হয় অর্থাৎ ব্স্তুর কোনো ত্বরণ না হয় তাহলে সেই বলগুলোকে সাম্য বল বলে।
Question:গতির উপর বলের দুটি প্রভাব লিখ।
গতির উপর বলের দুটি প্রভাব হলো- (ক) প্রযুক্ত বল কোনো স্থির বস্তুকে গতিশীল করতে পারে। (খ) প্রযুক্ত বল গতিশীল বস্তুর বেগ বৃদ্ধি বা হ্রাস করতে পারে।
Question:ঘর্ষণ বল কী?
দুটি তল পরস্পরের সংস্পর্শে থেকে গতিশীল হওয়ার চেষ্টা করলে এদের প্রত্যেকের গতির বিপরীতে যে বাধাবলের উদ্ভব হয় তাকে ঘর্ষণ বল বলে।
Question:ঘর্ষণ ও ত্বরণ পরস্পর বিপরীত রাশি কেন?
ত্বরণ হলো কোনো বস্তুর উপর কার্যরত বলের প্রভাবে গতিবেগ বৃদ্ধির হার এবং ঘর্ষণ হলো গতির বিরুদ্ধে বাধা। একটি বস্তুর উপর বল প্রয়োগ করলে নিউটনের গতির ২য় সূত্রানুসারে বস্তুটি বলের দিকে ত্বরিত হবে। কোনো তলের উপর দিয়ে বস্তুটি ত্বরিত হতে থাকলে ঐ তল বরাবর বস্তুর গতির বিপরীতে ঘর্ষণ বল ক্রিয়া করে গতিকে বাধাগ্রস্থ করে। তাই ঘর্ষণ ও ত্বরণ পরস্পর বিপরীত রাশি।
Question:জড়তা কী?
বস্তু তার গতির যে অবস্থায় আছে চিরকাল সে অবস্থায় থাকতে চাওয়ার প্রবণতাকে জড়তা বলে।