Note: উৎপাদন একক পদ্ধতিতে অবচয় নির্ণয় করতে হলে, প্রথমে উৎপাদন একক বের করতে হয়। এরপর উৎপাদন একককে নির্দিষ্ট বছরে উৎপাদনের পরিমাণ দিয়ে গণ করে ঐ বছরের অবচয় নির্ণয় করা হয।

Note: অবচয় হলো স্থায় সম্পত্তির ব্যবহার জনিত, ক্ষয়-ক্ষতিহীনতা, কালের বিবর্তন, অপ্রচলন, ব্যবহারহীনতা ইত্যাদি।

Note: অবচয় হলো এক ধরনের ব্যয়। আর অবচয় সঞ্চিতি হল বিপরীত ব্যয়ের উদাহরণ। অর্থাৎ অবচয়েল বিপক্ষে সমপরিমাণ অর্থ মুনাফা হতে প্রতিবছর সঞ্চিতি করে রাখা হয়। এটি উদ্বর্তপত্র বা স্থিতিপত্রে দেখানো হয়।

Note: Not available

Note: Not available

Note: ভগ্নাবশেষ মুল্য = ক্রয়মূল - পুঞ্জিভূত অবচয় = ৪০,০০০ - (৫,০০০ x ৭) = ৫,০০০ টাকা

Note: উৎপাদন একক পদ্ধতিতে অবচয় নির্ণয় করতে হলে, প্রথমে উৎপাদন একক বের করতে হয়। এরপর ঋৎপাদন একককে নির্দিস্ট বছরে উৎপাদনের পরিমাণ দিয়ে গুণ করে ঐ বছরের অবচয় নির্ণয় করা হয়। উৎপাদন একক= ক্রয়মূল্য-ভগ্নাবশেষ মূল্য/মোট উৎপাদন ক্ষমতা সুতরাং উৎপাদন একক পদ্ধতিতে অবচয় নির্ণয়ে অবচয়ের শতকরা হারের প্রয়োজন হয় না।

Note: আন্তর্জাতিক মান (IAS) কমিটি অবচয় ধার্যের ক্ষেত্রে ক্রমহ্রাসমান পদ্ধতির সুপারিশ করেছেন।

Note: Not available

Note: অবচয় কে ব্যয় হিসেবে গণ্য করা হয। আর ব্যয়ের ফলে মূলধন হ্রাস পায়।