Note: হিসাব তথ্যের অভ্যন্তরীন ব্যবহারকারীগণ হলেন- ব্যবস্থাপকগণ বিপনন ব্যবস্থাপকগণ, উৎপাদন পরিদর্শকগণ অভ্যন্তরীণ নিরীক্ষকগণ ইত্যাদি। অর্থাৎ যারা প্রত্যক্ষভাবে ব্যবসায় পরিচালনার সাথে জড়িত।

Note: কোন ঘটনাকে লেনদেন হতে হলে একে লেনদেনের প্রধানবৈশিষ্ট্য গুলোর যে কোনটির অন্তর্ভুক্ত হতে হয়। বৈশিষ্ট্য গুলো হল, অর্থের অংকৈ পরিমাপ যোগ্য, আর্থিক অবস্থার পরিবর্তন, দ্বৈত স্বত্ত্বা, স্বয়ংসম্পূর্ণ ও সতন্ত্র, দৃর্শ মানতা প্রভৃতি। প্রদত্ত Option গুলোর মধ্যে ‘গ’ Option এর ঘটনাটা লেনদেনের কোন বৈশিষ্ট্যের আওতায় আসে না। অর্থাৎ এর দ্বারা আর্থিক অবস্থার কোন পরিবর্তন হয় নাই।

Note: Not available

Note: প্রশ্নটিতে কোম্পানির মোট মালিকানা স্বত্ত্বের পরিবর্তন বলতে বর্তমান মালিকানা স্বত্ত্বের হ্রাস অর্থবা বৃদ্ধি কে নির্দেশ করা হয়েছে। অর্থাৎ মালিকানা স্বত্ত্ব ১,০০,০০০ টাকা হলে পরিবর্তীত হয়ে মালিকানা স্বত্ত্ব হবে ১,০০,০০০ টাকার কম অথবা বেশি। প্রশ্নটি অপশন গুলোতে প্রদত্ত ক, খ, ঘ এবং ঙ তে একই সঙ্গে উক্ত কোম্পনির মালিকানা স্বত্ত্বের হ্রাস ও বৃদ্ধি ঘটবে। অর্থাৎ মালিকানা স্বত্ত্বের কোনরূপ পরিমানগত/নীট পরিবর্তন হবে না। কিন্তু ‘গ’ তে প্রদত্ত লেনদেনটির জাবেদা হলো লভঅংশ হিসাব ডেবিট এবং প্রদেয় লভ্যাংশ হিসাব ক্রেডিট। অর্থাৎ লেনদেনটির মাধ্যমে মালিকানা স্বত্ত্ব হ্রাস পায় এবং দায়ের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। ফলে লেনদেনটির দ্বারা মোট মালিকানা স্বত্ত্বের পরিমাণ কমে যাবে।

Note: কোম্পানি পরিচালনকগণ হিসাবকাল শেষে শেয়ার মুলধনে উপর লভ্যাংশ ঘোষণা করে থাকে। কোম্পানির সংরক্ষিত আয় থেকে এ লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়ে থাকে।

Note: এখানে, মজুদ পণ্যের মুল্য বৃদ্ধিকে লেনদেন হিসাবে ধরা হয় না। একে Unrealized gain হিসাবে দেখানো হয়ে থাকে। কারণ মজুদপণ্য মুল্যায়নে রক্ষণশীলতার নীতি অনুসারে ক্রয় মূল্য ও বাজার মূল্যের যেটি কম যেটি কম সেটি বিবেচনা করা হয়। মূল্য বৃদ্ধি কে হিসাবে দেখানো হয় না।

Note: হিসাবসমীকরণ হলো, সম্পদ = দায় + মালিকের মূলধন এর বর্ধিত রূপ হলো সম্পদ = দায় + মালিকের মূলধন - মালিকের উত্তোলন + আয় - ব্যয়।

Note: যে সকল ঘটনার দ্বারা প্রতিষ্ঠানের আর্থিক অবস্থার সাথে লেনদেনগুলো হিসাববিজ্ঞানে লিপিবদ্ধ করা হয়। একজন কর্মচারীকে চাকুরিচ্যুত করা হলে সরাসরি কোন রূপ আর্থিক অবস্থার পরিবর্তন সাধিত হয় না। ফলে এ ঘটনাটি হিসাববিজ্ঞানকে লিপিবদ্ধ করা হয় না।

Note: বকেয়া খরচ প্রদান করা হলে, নগদ টাকা (সম্পদ) হ্রাস পায় এবং বকেয়া খরচ নামক দায় হ্রাস পায়। অর্থাৎ বকেয়া খরচ প্রদান করায় মালিকানা স্বত্ত্বে কোন প্রবাব পড়ে না।

Note: নগদ লভ্যাংশ প্রদান করলে নগদ অর্থ সম্পদ এবং প্রদেয় বা ঘোষণাকৃত লভ্যাংশ নামক দায় হ্রাস পায়।