Note: বেতন পরিশোধ এর জন্য জাবেদা হওয়ার কথা বেতন হিসাব টু নগদান হিসাব। কিন্তু ভুলে যন্ত্রপাতি হিসাবকে ডেবিট করা হয়েছে তবে নগদান হিসাবকে ঠিকই ক্রেডিট কর হয়েছে। তাই এবার, বেতন হিসাবকে ডেবিট ও যন্ত্রপাতি হিসাবকে ক্রেডিট করা হলেই ভুল সংশোধন হয়ে যাবে। সুতরাং মুদ্ধ জাবেদা হবে বেতন (খরচ) হিসাব ক্রেডিট টু যন্ত্রপাতি হিসাব ক্রেডিট। যেহেতু বেতন বাবদ নগদ টাকা প্রদান করা হয়েছে।

Note: সমাপনী মজুদ পণ্য সাধারণত রেওয়ামিলে অন্তরভুক্ত হয় না। কারণ সমাপনী মজুদ পণ্য প্রারম্ভক মজদ ও ক্রয়ের একটি অংশ। প্রারম্ভিক মজুদ পণ্য এবঙ ক্রয় রেওয়মিলের ডেবিট দিকে দেখানো হওয়ায় সমাপনী মজুদ পণ্যকে রেওয়ামিলে দেখানোর দরকার হয় না। তবে যদি সমন্বিত ক্রয় দেয়অ থাকে তাহলে সমাপনী মজুদ পণ্যকে রেওয়ামিলের ডেবিট দিকে দেখাতে হয়। তখন প্রারম্ভিক মজুদ পণ্য রেওয়ামিলে আসে না। উল্লেখ্য যে, সমন্বিত ক্রয় = প্রারম্ভিক মজুুদ + ক্রয় সমাপনী মজুদ।

Note: হিসাবচক্র লেনদেন বিশ্লেষণের মাধ্যমে শুরু হয় এবং বিপরীত দাখিলা প্রদানের মাধ্যমে শেষ হয়। এর ভিতরে রেওয়ামিল প্রস্তুতকরণ বা সংক্ষিপ্তকরণ ধাপ হলো চতুর্থ।

Note: রেওয়ামিল তৈরির মাধ্যমে গাণিতিক যোগ বিয়োগের ভুল ধরা পড়ে।

Note: কোনো লেনদেনের দুটি হিসাব খাতকে অসমপরিমাণ টাকা দ্বারা ডেবিট ও ক্রেডিট করা হলে রেওয়ামিল মিলবে না। ৈএখানে, 100 টাকা নগদ উত্তোলন লেনদেনের জন্য উত্তোলন হিসাব 1000 টাক ডেবিট ও নগদান হিসাবে 100 টাকা ক্রেডিট করায় রেওয়ামিল মিলবে না।

Note: একজনের নিকট থেকে টাকা পেয়ে অন্যজনের নামে লেখা হলে বা টাকর পরিমাণ কম বা বেশি লেখা হলে তাকে লেখার ভুল বলা হয়।

Note: কোনো হিসাবের জের দুবার লেখা্ হলে পার্থক্য হবে ঐ পরিমাণ টাকা, অর্থাৎ এখানে 1,250 টাকা দুবার লেখার ফলে পার্থক্য হবে 1,250 টাকা।

Note: রেওয়ামিলের উভয় পাশ সাধারণত মিলে যায়

Note: রেওয়ামিল হল হিসাবের গাণিতিক শুদ্ধতা যাচাইয়ের জন্য প্রস্তুতকৃত তালিকা।

Note: এখানে, যোগ বিয়োগ ভুল রেওয়ামিল মিলকরণে ব্যাঘাত ঘটায়।