Note: Not available

Note: Not available

Note: পরিশোধিত আয়ের অনুপাত হলো=নগদ লভ্যাংশ/নীট মুনাফা

Note: তারল্য অনুপাতের অন্তর্ভুক্ত অনুপাতগুলো হল চলতি অনুপাত, ত্বরিৎ বা এসিড টেস্ট অনুপাত/দ্রুত অনুপাত, কার্যকরী মূলধন অনুপাত প্রভৃতি সকল অনুপাত প্রতিষ্ঠানের/কারবারের চলতি দায়/ত্বরিৎ দায় পরিশোধের ক্ষমতা নির্দেশ করে। সুতরাং বলা যায়, তারল্য অনুপাত প্রতিস্ঠানের চলতি দায় পরিশোধের ক্ষমতা দেখায়।

Note: মজুদ আবর্তণ নির্ণয় করার সূত্রটি হলো- মজুদ আবর্জন অনুপাত=বিক্রিত পণের ব্যয়/গড় মজুদ অর্থাৎ বিক্রিত পণ্যের ব্যয়কে গড় মজুদ দ্বারা ভাগ করে মুজদ পণ্যের আবর্তণ নির্ণয় করা হয়।

Note: Not available

Note: Not available

Note: কোম্পানির তড়িৎ অনুপাত নির্ণয়ের সূত্রটি হল- তড়িৎ অনুপাত= তড়িৎ সম্পত্তি/তড়িৎ দায়=২,২০০,০০০/১,৭০,০০০=১.২৯ এখানে, তড়িৎ সম্পত্তি =চলতি সম্পত্তি-মজুদপণ্য-অগ্রপ্রদত্ত খরচ =২,৬০,০০০-২৫,০০০-১৫,০০০=২,২০,০০০ টাকা। তড়িৎ দায়=চলতি দায়-ব্যাংকজমাতিরিক্ত =১,৭০,০০০-০০০ =১,৭০,০০০ টাকা।

Note: জানা আছে দেনাদার আবর্তন হার= `নীট ধারে বিক্রয়/গড় দেনাদার` সুতরাং, গড় দেনাদার=`নীট ধারে বিক্রয়/দেনাদার আবর্তন হার`=`১৫,০০০/৫`=৩,০০০ টাকা

Note: সাধারণ শেয়ারহোল্ডার ব্যতীত অন্যান্য শেয়ার হোল্ডারদের লভ্যাংশ এবং অন্যান্য পাওনা শোধ দেয়ার পর যে লভ্যাংশ থাকে তাকে সাধারণ শেয়ার সংখ্যা দ্বারা ভাগ করে শেয়ার প্রতি আয় নির্ণয় করা যায়। সুতরাং শেয়ার প্রতি আয়=`১২,০০,০০০-২,৫০,০০০/১,৯০,০০০`=৫.০০ অতেএব প্রশ্নটির জন্য সঠিক উত্তরে অপশন হলো খ।