Note: উৎপাদনের পরিমাণ=বিক্রয়+সমাপনী মজুদ-প্রারম্ভিক মজুদ =(২,০০০+৮০০-৪০০) একক=২,৪০০ একক

Note: বিক্রিত পন্যের ব্যয় =প্রারম্ভিক মজুদ+ক্রয়-ক্রয় ফেরত-সমাপনী মজুদ = ১০,০০০+১,২০,০০০-৫,০০০-৫,০০০) =১,২০,০০০ টাকা

Note: বিক্রীত দ্রব্যের ব্যয় =ক্রয়-ক্রয় ফেরত+প্রারম্ভিক মজুদ-সমাপনী মজুদ =(১,০০,০০০-১০,০০০+১০,০০০-৫০,০০০) টাকা=৫০,০০০ টাকা নোট: বহি:পরিবহন বা বিক্রয় পরিবহন বিক্রীত পণ্যের ব্যয় নির্ধারণ আসবে না, কারণ ইহা বিক্রয় উপরি ব্যয়ের অন্তর্গত। তাই ইহা মোট খরচ নির্ণয়ের উপাদান।

Note: Not available

Note: প্রারম্ভিক মজুদ=বিক্রিত মালের মূল্য+সমাপনী মজুদ -উৎপাদনব্যয় =৫৫০০০০+২৫,০০০-৬০০০০=২০০০০০ টাকা।

Note: কারখানা শ্রমীকের মজুরী বাদে বাকী সবগুলো উপরি খরচের অন্তর্ভুক্ত। সুতরাং কারখানা শ্রমিকের মজুরী উপরী খরচ নহে। অতএব, প্রশ্নটির জন্য সঠিক উত্তরের অপশন টি হল ‘ক’

Note: Not available

Note: Not available

Note: যখন মালের মজুদ বিনকার্ড ও মাল খতিয়া হিসাবে বেশী হয় সেক্ষেত্রে বাড়তি মজুদের জন্য অতিরিক্ত ক্রয় রাখা হয়।

Note: বাজার মূল্য উঠা অবস্থায় প্রতিষ্ঠানে “শেষে আসলে আসে যায় (LIFO) পদ্ধতি ব্যবহার করা অধিক যুক্তিসংগত। কারণ এই পদ্ধতি নিট আয়কে অধিক দেখানো হতে বিরত রাখে এবং সমাপনী মজুদ পণ্যকে কম মূল্য প্রদর্শণ করে।