Question:পড়ন্ত বস্তুর সূত্র কে প্রদান করেন?
Answer
গ্যালিলিও গ্যালিলি।
Question:পড়ন্ত বস্তুর সূত্র কে প্রদান করেন?
গ্যালিলিও গ্যালিলি।
Question:বেগ কী রাশি?
বেগ ভেক্টর রাশি।
Question:কোনো বস্তু কণার বেগ আছে কিন্তু ত্বরণ নেই- এরকম হতে পারে কী?
কোনো বস্তুর বেগ থাকা সত্ত্বেও এর ত্বরণ নাও থাকতে পারে। এক্ষেত্রে বস্তুটির ত্বরণ শূন্য হবে এবং বেগ অপরিবর্তিত থাকবে। মহাবিশ্বের যে স্থানে কোনোরূপ মহাকর্ষ বল নেই সেখানে কোনো বস্তু যে গতিতে চলছে সে গতিবেগেই চলতে থাকবে, ফলে এর কোনো ত্বরণ থাকবে না। সুতরাং কোনো বস্তু কণার বেগ আছে কিন্তু ধরন নেই এরকম হতে পারে।
Question:স্থিতি ও গতির মধ্যকার পার্থক্য- ব্যাখ্যা কর।
এ মহাবিশ্বের সকল স্থিতি ও গতিই আপেক্ষিক, কোনোটিই পরম নয়। প্রসঙ্গ বস্তু ও আলোচ্য বস্তুর পারস্পরিক অবস্থান যদি সময়ের সাথে অপরিবর্তিত থাকে তাহলে আলোচ্য বস্তুটিকে প্রসঙ্গ বস্তুর সাপেক্ষে স্থিতিশীল ধরা হয়। অপরদিকে গতি হলো প্রসঙ্গ বস্তুর সাপেক্ষে একই বেগে কিন্তু একই দিকে চলছে না এরূপ আলোচ্য বস্তুর গতির অবস্থা, অর্থাৎ সময়ের পরিবর্তনের সাথে পরিপার্শ্বের সাপেক্ষে যখন কোনো বস্তুর অবস্থানের পরিবর্তন ঘটে তখন তাকে গতিশীল ধরা হয়।
Question:প্রসঙ্গ কাঠামো কেন দরকার- ব্যাখ্যা কর।
এ মহাবিশ্বের কোনো গতি এবং স্থিতি কম নয়, বরং এর সকলেই আপেক্ষিক। অর্থাৎ কোনো বস্তুর স্থির বা গতিশল আছে কিনা তা বোঝারজন্য পর্যব্খেষণ দরকার হয় যা পদার্থবিজ্ঞানের ভাষায় প্রসঙ্গ কাঠামো নামে পরিচিত। প্রসঙ্গ কাঠামোর গতি এবং লক্ষ্যবস্তুর গতি একই দিকে একই মানের হলে লক্ষ্যবস্তুটি আপেক্ষিকভাবে স্থির মনে হবে, আর সমান না হলে লক্ষ্যবস্তুটি পর্যবেক্ষক বা প্রসঙ্গ কাঠামোর সাপেক্ষে লক্ষ্যবস্তুটি গতিশীল মনে হবে।
Question:অসম বেগ কাকে বলে?
কোনো গতিশীল বস্তু যদি এমনভাবে চলতে থাকে যে সময়ের সাথে সরণের মান অথবা দিক অথবা উভয়ই পরিবর্তিত হয় তবে বস্তুর ঐ সরণের হারকে অসমবেগ বলে।
Question:পরম গতি কী?
পরম স্থিতিশীল প্রসঙ্গ বস্তুর সাপেক্ষে কোনো বস্তুর গতিকে পরম গতি বলে।
Question:সুষম ত্বরণের একটি প্রাকিৃতিক উদাহরণ দাও।
অভিকর্ষের প্রভাবে মুক্তভাবে পড়ন্ত বস্তুর ত্বরণ।
Question:প্রস্ঙ্গ কাঠামো কাকে বলে?
যে দৃঢ় বস্তুর সাথে তুলনা করে অন্য বস্তুর অবস্থান, স্থিতি, গতি ইত্যাদি নির্ণয় করা হয় তাকে প্রসঙ্গ কাঠামো বলে।
Question:ঘূর্ণন গতি কাকে বলে?
যখন কোনো বস্তু কোনো নির্দিষ্ট বিন্দু অক্ষ থেকে বস্তু কণাগুলোর দূরত্ব অপরিবর্তিত রেখে ঐ বিন্দু বা অক্ষকে কেন্দ্র করে ঘোরে তখন সে বস্তুর গতিকে ঘূর্ণন গতি বলে।