Question:জগদীশচন্দ্র বসু কোথায় ‘বসু বিজ্ঞান মন্দির’ প্রতিষ্ঠা করেন?
Answer
জগদীশচন্দ্র বসু কলকাতায় ‘বসু বিজ্ঞান মন্দির’ প্রতিষ্ঠা করেন।
Question:জগদীশচন্দ্র বসু কোথায় ‘বসু বিজ্ঞান মন্দির’ প্রতিষ্ঠা করেন?
জগদীশচন্দ্র বসু কলকাতায় ‘বসু বিজ্ঞান মন্দির’ প্রতিষ্ঠা করেন।
Question:হৃদপিন্ডকে স্বয়ংক্রিয় পাম্প বলা হয় কেন?
মানবদেহের বিভিন্ন অংশের মধ্যে হৃৎপিন্ড বাইরের কোনো উদ্দীপনা ছাড়াই নিজস্ব বৈদ্যুতিক সিগন্যাল দ্বারা সমগ্রদেহে রক্ত সঞ্চালন করতে সক্ষম। এজন্য হৃৎপিন্ডকে স্বয়ংক্রিয় পাম্প বলা হয়।
Question:আলট্রাসনোগ্রাফিতে কী ধরনের শব্দতরঙ্গ ব্যবহার করা হয়?
আলট্রাসনোগ্রাফীতে শ্রবণত্তোর শব্দতরঙ্গ ব্যবহৃত হয়।
Question:সিটিস্ক্যান কেন করানো হয়?
দেহের অভ্যন্তরে কোনো পেশি বা অস্থির স্থান পরিবর্তন, টিউমার, অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণ বা শারীরিক ক্ষতির নিখুঁত অবস্থান বা বর্তমান অবস্থান জানতে সিটিস্ক্যান করানো হয়।
Question:এন্ডোস্কোপিতে কোন বৈজ্ঞানিক সূত্রের ব্যবহার করা হয়?
এন্ডোস্কোপিতে আলোর পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলনের সূত্রকে কাজে লাগানো হয়।
Question:কোন কোন ক্ষেত্রে তেজস্ক্রিয় আইসোটোপ ব্যবহৃত হয়?
চিকিৎসাক্ষেত্রে পরমাণু চিকিৎসায় তেজস্ক্রিয় আইসোটোপের ব্যবহার রয়েছে। এছাড়া কৃষিক্ষেত্রে, খাদ্য সংরক্ষণে, কীটপতঙ্গ দগমনে এবং শিল্প ক্ষেত্রে তেজস্ক্রিয় আইসোটোপ এর ব্যাপক ব্যবহার রয়েছে।
Question:ইটিটি কী?
ইটিটি হলো হৃৎযন্ত্রের পরীক্ষা যার মাধ্যমে রোগীর ব্যায়াম বা অনুশীলন চলাকালীন হৃৎপিন্ডের বৈদ্যুতিক সক্রিয়তা বা কার্যকলাপ রেকর্ড করে।
Question:এক্সরে ব্যবহারে সতর্কতা ব্যাখ্যা কর।
এক্সরের অপ্রয়োজনীয় বিকিরণসম্পাত যাতে রোগীর ক্ষতি করতে না পারে এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। এজন্য এক্সরে নেওয়ার সময় রোগীকে সীসা নির্মিত এপ্রোটন দ্বারা যথাসম্ভব আচ্ছাদিত করতে হবে। অতি জরুরী না হলে গর্ভবতী মহিলাদের উদর এবং পেলভিক অঞ্চলের এক্সরে করা উচিত নয়। অন্য কোনো এক্সরে পরীক্ষা প্রয়োজন হলে সীসা নির্মিত এপ্রোন অবশ্যই ব্যবহার করতে হবে।
Question:ভৌতজগৎ ও জীবজগৎ কী সম্পূর্ণ ভিন্ন নিয়মে চলে?
ভৌতজগৎ ও জীবজগৎ মোটেই ভিন্ন নিয়মে চলে না। বরং জীবজগৎ এবং ভৌতজগৎ তথা পদার্থবিজ্ঞানের সকল নিয়ম মেনে চলে। আমরা জানি জীবদেহকে অনেক দিক থেকে যন্ত্রের সঙ্গে তুলনা করা যায় এবং জীবদেহের অনেক আচরণকে ভৌত নিয়ম দ্বারা ব্যাখ্যা করা সম্ভব। বস্তুত পদার্থবিজ্ঞানের নিয়মগুলো সার্বজনীন। ফলে শুধু জড়জগত নয়, জীবজগতকেও পদার্থবিজ্ঞানের নিয়মে অনেক ক্ষেত্রে ব্যাখ্যা করা সম্ভব।
Question:জীবপদার্থবিজ্ঞানের সূচনা কীভাবে হলো?
প্রাণিদেহকে অনেক দিক থেকে যন্ত্রের সঙ্গে তূলনা করা যায় এবং প্রাণিদেহের অনেক আচরণকে ভৈৗত নিয়ম দ্বারা ব্যাখ্যা করা সম্ভব। বস্তুত পদার্থবিজ্ঞানের নিয়মগুলো সার্বজনীন। ফলে শুধু জড়জগত নয়, প্রাণিজগতকেও পদার্থবিজ্ঞানের নিয়মে অনেক ক্ষেত্রে ব্যাখ্যা করা সম্ভব। এই ধারণা হতেই জীবপদার্থবিজ্ঞানের সূচনা হয়েছে।