Question:পৃথিবীর জলবায়ু কোন ধরনের পরিবর্তিত হচ্ছে?
Answer
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের কারণে পৃথিবীর জলবায়ু ধীরে ধীরে পরিবর্তিত হচ্ছে।
Question:পৃথিবীর জলবায়ু কোন ধরনের পরিবর্তিত হচ্ছে?
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের কারণে পৃথিবীর জলবায়ু ধীরে ধীরে পরিবর্তিত হচ্ছে।
Question:বায়ুমণ্ডল কী?
বায়ুমন্ডল হলো পৃথিবীকে ঘিরে থাকা বায়ুর স্তর।
Question:জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহৃত হয় এমন তিনটি উদাহরণ দাও।
জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহৃত হয় এমন তিনটি উদাহরণ হলো- ১. ঘূণিঝড় ২. জলোচ্ছ্বাস; ৩. বন্যা; ৪. নদীভাঙন।
Question:প্রাকৃতিক দুর্যোগ সৃষ্টিতে কী প্রধান ভূমিকা রাখে?
প্রাকৃতিক দুর্যোগ সৃষ্টিতে জলবায়ু প্রধান ভূমিকা রাখে।
Question:গ্রিন হাউস কী? একটি গ্রিন হাউস গ্যাসের নাম লেখ। জলবায়ু পরিবর্ত রোধে আমাদের তিনটি করণীয় লেখ।
শীত প্রধান দেশে সবুজ শাকসবজি চাষের জন্য কাঁচের বা প্লাস্টিকের যেসব ঘর তৈরি করা হয় তাদের গ্রিন হাউস বলা হয়। একটি গ্রিন হাউজ গ্যাসের নাম হলো- কার্বন ডাইঅক্সাইড। জলবায়ু পরিবর্তন রোধে আমাদের তিনটি করণীয় হলো- ১. কয়লা, পেট্রোলিয়াম ও প্রাকৃতিক গ্যাস পোড়গানো কমিয়ে তার বদলে নবায়যোগ্য জ্বালানি, যেমন- সৌরশক্তি, বায়ুপ্রাবাহ ইত্যাদি ব্যবহার করা। ২. বিদ্যুৎ, গ্যাস ইত্যাদি যতদূর সম্ভব কম ব্যবহার করা। ৩. বেশি করে গাছ লাগানো।
Question:পৃথিবীর বায়ুমন্ডলে কার্বন ডাইঅক্সাইড গ্যাস বেড়ে যাওয়ার কারণগুলো পাঁচটি বাক্যে লেখ।
পৃথিবীর বায়ুমন্ডলে কার্বন ডাইঅক্সাইড গ্যাস বেড়ে যাওয়ার কারণগুলো হলো- ১. প্রাকৃতিক জ্বালানী, যেমন- কাঠ, পাতা, জৈব পদার্থ ইত্যাদি পদার্থ পোড়ানো। ২. জীবাশ্ম জ্বালানী যেমন- কয়লা, তেল, গ্যাস ইত্যাদির ব্যবহার। ৩. যানবাহন ও কলকারখানার কালো ধোয়ার মাধ্যমে বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাইঅক্সাইড নিঃসৃত হয়। ৪. এছাড়াও বেশি বেশি গাছপালা কাটা বা বন উজাড় করার ফলে বাতাসের কার্বন ডাইঅক্সাইড গ্রহীতার পরিমাণ কমে যাচ্ছে।
Question:শীত প্রধান দেশে কী উদ্দেশ্যে গ্রিনহাউজ বানানো হয়? বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাইঅক্সাইড গ্যাস বেড়ে যাওয়ার তিনটি কারণ লেখ।
শীত প্রধান দেশে তীব্র শীতের কারণে গাছপালা বেঁচে থাকতে পারে না। সেখান সূর্যের তাপ ধরে রাখার জন্য কাঁচের বা প্লাস্টিকের ঘর বানিয়ে সবুজ শাকসবজি চাষ করার উদ্দেশ্যে গ্রিন হাউজ বানানো হয়। বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাইঅক্সাইড গ্যাস বেড়ে যাওয়ার তিনটি কারণ হলো- ১. পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে কলকারখানা ও যানবাহনে কয়লা, বায়ুমণ্ডলে কার্বনডাই-অক্সাইডের পরিমাণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। ২. বন-উজাড় করে ফেলার কারণে গাছপালার মাধ্যমে কার্বনডাই অক্সাইডের শোষণ কমে যাচ্ছে ফলে এর পরিমাণ বেড়ে যাচ্ছে। ৩. জনসংখ্যা বৃদ্ধির ফলে কার্বন ডাই অক্সাইডের পরিমাণ বৃদ্ধি পাচ্ছে।
Question:বৈশিক উষ্ণায়ন কী? জলবায়ু পরিবর্তন রোধর তিনটি করণীয় লেখ।
বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাইঅক্সাইডের পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়ে পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদিধ পাওয়াকে বৈশ্বিক উষ্ণায়ন বলে। জলবায়ু পরিবর্তন রোধে আমাদের তিনটি করণীয় হলো- ১. কয়লা, পেট্রোলিয়াম ও প্রাকৃতিক গ্যাস পোড়ানো কমিয়ে তার বদলে নবায়নযোগ্য জ্বালনি, যেমন- সৌরশক্তি, বায়ুপ্রবাহ ইত্যাদি ব্যবহার করা। ২. বিদ্যুৎ, গ্যাস ইত্যাদি যতদূর সম্ভব কম ব্যবহার করা। ৩. বেশি করে গাছ লাগানো।
Question:তুমি দৈনিক পত্রিকায় পড়লে পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা ধীরে ধীরে বাড়ছে। পৃথিবীর তাপমাত্রা এভাবে বেড়ে যাওয়াকে কী বলে? পরিবেশের ওপর এর প্রভাব সম্পকেৃ ৪টি বাক্য লেখ।
পৃথিবীর গড়তাপমাত্রা ধীরে ধীরে বেড়ে যাওয়াকে বৈশ্বিক উষ্ণায়ন বলে। পরিবেশের ওপর বৈশ্বিক উষ্ণায়নের প্রভাব হলো- ১. আবহাওয়ার বিভিন্ন উপাদানের পরিবর্তন ঘটছে। ২. বৃষ্টিপাতের ধরন বদলে যাচ্ছে। ৩. বৈশ্বিক উষ্ণতার কারণে পৃথিবীর জলবায়ুও ধীরে ধীরে পরিবর্তিত হচ্ছে। ৪. বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই অক্সাইড বৃদ্ধি পাচ্ছে।
Question:শীতকালে কাচের ঘরে সূর্য তাপ আটকে রেখে শাক সবজি উৎপাদন করা যায়। এরূপ ঘরকে কী বলে? এই ঘরের ন্যায় কাজ করে এমন বিষয় সম্পর্কে ৪টি বাক্যে লেখ।
শীতকালে কাচের ঘরে সূর্যের তাপ আটকে রেখে শাকসবজি উৎপাদন করা যায় এরূপ ঘরকে গ্রিন হাউজ বলে। গ্রিন হাউজের ন্যায় পৃথিবীর বায়ুমন্ডল কাজ করে। এ সম্পর্কে ৪টি বাক্য নিম্নরূপ: ১. বায়ুমণ্ডলের জলীয় বাষ্প ও কার্বন ডাইঅক্সাইড গ্যাস গ্রিন হাউজের কাচের দেয়ালের মতো কাজ করে। ২. দিনের বেলায় সূর্যের আলো বায়ুমণ্ডলের ভেতর দিয়ে ভূপৃষ্ঠে এসে পড়ে এবং ভূপৃষ্ঠ উত্তপ্ত হয়। ৩. কিছু তাপ বায়ুমণ্ডলের গ্যাসগুলোর কারণে আটকা পড়ে। ৪. ফলে রাতের বেলায় পৃথিবী উষ্ণ থাকে, আর তাপ ধরে রাখার এই ঘটনাকে গ্রিন হাউজ বলে।