Note: সাধারণত এক মালিকানা কারবারে ব্যবসায়ী বা মালিক অল্প পুঁজি বা মুলধন নিয়ে ব্যবসা করে এবং একাই সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করে। তাই সে নিজের ইচ্ছ মত হিসাব রাখার ব্যবস্থা করে থাকে। সে হিসাব রাখার কোন নিয়ম মেনে চলে না। ফলে সে যে ধরনের হিসাব পদ্ধতি ব্যবহার করে তাই হলো একতরফা হিসাব পদ্ধতি। এটি একটি অপূর্ণাঙ্গ, অপরিপক্ত, অবৈজ্ঞানিক, মনগড়া, দুর্বল নীতি-বহির্ভুত হিসাব ব্যবস্থা।

Note: সমাপনী দেনাদার নির্ণয়ের সূত্র হলো- সমাপনী দেনাদার = (ধারে বিক্রয় + প্রারম্ভিক দেনাদার + অমর্যাদাকৃতবিল) - (নদ প্রাপ্তি + বিলপ্রাপ্তি + আন্তঃফেরত + মঞ্জুরীকৃত বাট্টা + কু-ঋণ/অনাদায়ী দেনা) :. সমাপনী দেনাদার = (১,২০,০০০ + ১২,০০০) - ৮০,০০০+৬,০০০+৬৫০০) = (১৩২,০০০ - ৯২,৫০০) = ৩৯,৫০০ টাকা।

Note: একমালিকানা ব্যবসায়ের সাথে সসীম দায় কথাটি অসংগতিপূর্ণ। কারণ এক মালিকানা ব্যবসায়ের মালিকের দায় সীমাহীন বা অসীম।

Note: একতরফা দাখিলা পদ্ধতি সম্পদ, দায় ও মূলধন হিসাব সংরক্ষণ করে কিন্তু ব্যয় হিসাব সংরক্ষণ করে না।

Note: এখানে, লাভ = সমাপনী মূলধন + উত্তোলন - প্রারম্ভিক মূলধন + উত্তোলন - প্রারম্ভিক মূলধন = ১৬,৫০০ + ৩,৩০০ - ১১,৩৫০ = ৮,৪৫০ টাকা।

Note: দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে শুধুমাত্র ব্যক্তিবাচক হিসাব রাখা হয়।

Note: এখানে, ধারে বিক্রয় = সমাপনী উদ্বৃত্ত + দেনাদার হতে নগদ প্রাপ্তি - দেনাদারের প্রারম্ভিক উদ্বৃত্ত = (৮২,০০০ + ৫৫,০০০ -৫৩,০০০) টাকা = ৮৪,০০০ টাকা।

Note: একানে পাওনাদার নিয়ন্ত্রণ হিসাবে ব্যালেন্স বিডি = ব্যালেন্স সিডি + ব্যাংক + প্রাপ্ত বাট্টা - ক্রয় = ৩০০ + ১০০ + ১০০ - ২০০ = ৩০০ টাকা

Note: এখানে, পণ্য উত্তোলন = সমাপনী মূলধন + নগদ উত্তোলন + নীট ক্ষতি- প্রারম্ভিক মূলধন - অতিরিক্ত মুলধন = ৩০,০০০ + ২,০০০ + ৫,০০০ - ২,০০০ - ১৭,০০০ = ০ টাকা

Note: এখানে প্রারম্ভিক মূলধন = সমাপনি মুলধন + উত্তোলন - অতিরিক্ত মুলধন = ৬৩,০০০ + ১২,০০০ - ১,৮০,০০০ টাকা = ৫৭,০০০ টাকা