Note: প্রশ্নটিতে প্রদত্ত Option গুলোর মধ্যে জমিনদার হিসেবে দায় হল ঘটনা সাপেক্ষে দায়।

Note: (ক), (খ) ও (গ) সবগুলো দ্বারিই মালিক কর্তৃক উত্তোলন জুঝায়। ফলে এ ধরনের উত্তোলন হিসাব (ব্যয়) নামিক হিসাবে রঅন্তর্গত, ফলে াকে হিসাবকাল শেষে মালিতের মূলধনের সাথে সমন্বয় করে মালিকের মূলধনের পরিমাণ হ্রাস করতে হয়। তােই মূলধন হিসাব ডেবিট ও উত্তোলন হিসাব ক্রেডিট করা হয়। সুতরাং শুধুমাত্র (ঘ) সমাপনী দাখিলা প্রদান কালে উত্তোলন হিসাবকে ক্রেডিট করতে হয়।

Note: সমন্বয়নীতি বা মিলকরণনীতি অনুযায়ী হিসাবকাল শেষে নামিক হিসাগুলো বন্ধ করার জন্য সমাপনী জাবেদা প্রস্তুত করা হয়। আয় হিসাব, খরচ হিসাব ও লাভ-ক্ষতি হিসাব সবকটিই নামিক হিসাবের উদাহরণ।

Note: অর্জিত কমিশন হিসাবভুুক্ত হয়নি। অর্থাৎ কমিশন অর্জিত হয়েছে কিন্ত তা বইতে লেখা হয় নাই এজন্য কমিশন নামক আয় বাড়বে ফলে আয় হিসাব (কমিশন হিসাব) ক্রেডিট হবে এবং যেহেতু এটা হিসাবভুক্ত হয় নাই বা প াওয়া যায় নাই। সেহেতু প্রাপ্য কমিশন ডেবিট হবে। সুতরাং জাবেদা হবে, প্রাপ্য কমিশন হিঃ ডেঃ টু কমিশন হিঃ।

Note: প্রাপ্য সুদ ৭,০০০ টাকা; লেনদেনটির ফলে সুদ নামক আয় বৃদ্ধি পায়। আর আয় বকেয়া বা প্রাপ্য থাকায় প্রাপ্য বা বকেয়া আয় বৃদ্ধি পায়। প্রাপ্য বা বকেয়া আয় সম্পদ হিসাবে গণ্য কারা হয়। আর সম্পদ হিসাব ডেবিট হয়। সুদ নামক আয় ক্রেডিট হয়। অর্থাৎ জাবেদা হবে- প্রাপ্য সুদ হিঃ ডেঃ ৭,০০০; টু সুদ হিঃ ক্রেঃ ৭,০০০/=

Note: জানা আছে, ব্যবহৃত মনিহারী = প্রারম্ভিক উদ্বৃত্ত + সমাপনীউদ্বৃত্ত = (1০০ + ৮০০ - ১৮০ = ৯০০ = ৭২০ টাকা।

Note: বকেয়া বেতন লিপিবদ্ধ না হলে বেতন খরচ কম দেখানো হবে। খরচ কম দেখালে নীট আয় বেশি দেখানো হবে। অন্যদিকে বেতন বকেয়া একটি দায়, যেটি কম দেখানো হবে।

Note: মজুরি খরচ হিসাব ডেঃ অন্যদিকে মজুরি বকেয়া থাকার জন্য দায় বেড়ে গেল তাই বকেয়া মজুরি ক্রেঃ

Note: অগ্রিম খরচ প্রদান করা হরে জাবেদা হবে অগ্রিম খরচ হিসা-ডেবিট এবং নগদান হিসাব-ক্রেডিট। অগ্রিম খরচ সমন্বয়ের জন্য খরচের পরিমাণ সমন্বিত হবে। অর্থাৎ খরচ বৃদ্ধি পাবে এবং সম্পত্তি হ্রাস পাবে।

Note: রাজস্ব খরচ এর দ্বারা মুনাফার পরিমাণ কমে যায়। সুতরাং রাজস্ব খরচকে মূলধনী খরচ হিসেবে দেখানো হলে মুনাফা বেশি দেখানো হবে। অন্যদিকে উক্ত খরচের বিপরীতে ক্নে সম্পত্তি ও বেশি দেখানো হবে। এবং ভুল সংশোধন করা হলে নীঠ মুনাফা কম হবে এবং সম্পদের পরিমাণ কমে যাবে।