Question:সমধর্মী দুটি আধানের মাঝে কী ধরনের বল ক্রিয়া করে?
Answer
সমধর্মী দুটি আধানের মাঝে বিকর্ষণ বল ক্রিয়া করে।
Question:সমধর্মী দুটি আধানের মাঝে কী ধরনের বল ক্রিয়া করে?
সমধর্মী দুটি আধানের মাঝে বিকর্ষণ বল ক্রিয়া করে।
Question:কুলম্বের সূত্রটি বিবৃত ও ব্যাখ্যা কর।
নির্দিষ্ট মাধ্যমে দুৎটি আহিত বস্তুর মধ্যে ক্রিয়াশীল আকর্ষণ বা বিকর্ষণ বলের মান তাদের আধানের গুণফলের সমানুপাতিক, মধ্যবর্তী দূরত্বের বর্গের ব্যস্তানুপাতিক এবং এই বল এদের সংযোজক সরলরেখা বরাবর ক্রিযা করে।
Question:এক কুলম্ব এর সংজ্ঞা দাও।
সমপরিমাণ এবং সমধর্মী দুৎটি আধান শূন্য মাধ্যমের পরস্পর 1m দূরত্বে ্যেথকে পরস্পর যদি পরস্পরকে `9xx10^9N` বলে বিকর্ষণ করে তবে আধান দুৎটির প্রত্যেককে 1 কুলম্ব বলে।
Question:দুটি আধানের মধ্যবর্তী আকর্ষণ বা বিকর্ষণ বলের মান কীসের ওপর নির্ভর করে- বর্ণনা কর।
দুটি বিপরীত জাতীয় আধান পরস্পরকে আকর্ষণ করে এবং সমজাতীয় আধান পরস্পরকে বিকর্ষণ করে। দুটি আধানের মধ্যবর্তী এই আকর্ষণ বা বিকর্ষণ বলের মান নির্ভর করে- ১. আধান দুইটির পরিমাপের ওপর ২. আধান দুইটির মধ্যবর্তী দূরত্বের ওপর ৩. আধান দুইটি যে মাধ্যমে অবস্থিত তার প্রকৃতির ওপর
Question:কুলম্বের সূত্রটি লিখ।
নির্দিষ্ট মাধ্যমে দুটি আহিত বস্তুর মধ্যে ক্রিয়াশীল আকর্ষণ বা বিকর্ষণ বলের মান তাদের আধানের গুণফরের সমানুপাতিক, মধ্যবর্তী দূরত্বের বর্গের ব্যাস্তানুপাতিক এবং এর বল এদের সংযোজক সরলরেখা বরাবর ক্রিযা করে।
Question:তড়িৎবীক্ষণ যন্ত্র ব্যবহার করে কীভাবে আধানের প্রকৃতি নির্ণয় করা যায়?
কোনো তড়িৎগ্রস্থ বস্তুতে কী ধরনের আধান আছে তা জানতে হলে তড়িৎবীক্ষণ যন্ত্রটিকে প্রথমে ধনাত্মক কিংবা ঋণাত্মক আধানে আহিত করতে হবে। ধরা যাক, যন্ত্রটিকে ধনাত্মক আধানে আহিত করা হলো। এ অবস্থায় পাতদ্বয়ে ধনাত্মক আধান থাকায় এরা ফাঁক হয়ে যাবে। এখন পরীক্ষণীয় বস্তুটিকে তড়িৎবীক্ষণ যন্ত্রের চাকতির সংস্পর্শে আনলে যদি পাত দুইটির ফাঁক কমে যায় তাহলে বুঝতে হবে ঐ বস্তুটি ঋণাত্মক আধানে আহিত। পক্ষান্তরে পরীক্ষণীয় বস্তুটিকে চাকতির সংস্পর্শে আনলে যদি ফাঁক বেড়ে যায় তাহলে বুঝতে হবে বস্তুটি ধনাত্মক আধানে আহিত।
Question:বিপরীত ধর্মী দুইটি চাজর্ের মধ্যে ক্রিয়াশীল বলের প্রকৃতি কীরূপ?
বিপরীত ধর্মী দুইটি চাজর্ের মধ্যে আকর্ষণ বল কাজ করে।
Question:তড়িৎ বলরেখা বলতে কী বোঝ?
কোনো তড়িৎক্ষেত্রে একটি ধনাত্মক আধান স্থাপন করলে এটি বল লাভ করবে। যদি আধানটি মুক্ত হয় তবে সেটি এই বল লাভের ফলে স্থির না থেকে একটি নির্দিষ্ট পথে চলবে। তড়িৎ ক্ষেত্রে িএকটি মুক্ত ধনাত্মক আধান স্থাপন করলে এটি যে পথে পরিভ্রমণ করে তাকে তড়িৎ বলরেখা বলে। বলরেখাগুলো কাল্পনিক এবং তড়িৎক্ষেত্রের কোনো বিন্দুতে তড়িৎ তীব্রতার পরিমাপ ও দিক ব্যাখ্যা করার জন্য ব্য্বহার করা হয়।
Question:শূন্যস্থানে কুলম্বের ধ্রুবকের মান কত?
শূন্যস্থানে কুলম্বের ধ্রুবকের মান `9xx10^9Nm^2C^(-2)`
Question:কোনো চার্জিত বস্তুর আশেপাশের সকল বিন্দুর প্রবল্য সমান নয় কেন?
আমরা জানি, কোনো চার্জিত বস্তুর চারপাশে একটি তড়িৎ ক্ষেত্র সৃষ্টি হয়। এ তড়িৎ ক্ষেত্রে মধ্যে কোনো বিন্দুতে একটি একক ধনাত্মক আধান স্থাপন করা হলে এর উপর যে তড়িৎ বল ক্রিযা করে তা ঐ বিন্দুর অবস্থা প্রাবল্য। q চার্জ হতে r দূরত্বে কোনো বিন্দুতে একক ধনাত্মক আধানের উপর ক্রিয়াশীল বল তথা ঐ বিন্দুর তড়িৎ প্রবাল্য, `E = C (qxx1)/r^2 = C q/r^2` সুতরাং তড়িৎ ক্ষেত্রের কোনো বিন্দুতে তড়িৎ প্রাবল্য, চার্জ থেকে ঐ বিন্দুর দূরত্বের বর্গের ব্যাস্তানুপাতে কমতে থাকে। তাই বলা যায়, কোনো চার্জিত বস্তুর আশেপাশের সকল বিন্দুর প্রবল্য সমান নয়।