Note: উত্তোলন হিসাব একটি ব্যয়বাচক হিসাব। ব্যয় সবসময় ডেবিট জের প্রকাশ করে।

Note: ব্যবসায়ের কাজে ব্যবহারের জন্য কোন সম্পত্তি (আসবাবপত্র, মেশিন, যন্ত্রপাতি, সরঞ্জাম প্রভৃতি) নগদ টাকায় ক্রয় করলে এক দিকে উক্ত সম্পত্তি বৃদ্ধি পায় অপরদিকে বিনিময়ে নগদ টাকা প্রদান করায় নগদ নামক সম্পত্তি হ্রাস পায়। এতে খরচ, দায় এবং মালিকানা স্বত্ত্ব কোনটিই সরাসরি প্রভাবিত হয় না।

Note: হিসা সমীকরণের সঠিক রূপ হল- সম্পিত্তি = দায় + মালিকানা স্বত্ত্ব তবে, অনেকে মালিকানা স্বত্ত্বের সাথে আয় সমূহ যোগ এবং ব্যয় সমূহ বিয়োগ করে দেখায়। সেক্ষেত্রে হিসাব সমীকরণের হবে সম্পত্তি = দায় + মালিকানা স্বত্ত্ব + (আয়-ব্যয়) বা সম্পত্তি - দায় = মালিকানা স্বত্ত্ব + (আয় - ব্যয়)

Note: যখন অনুপার্জিত আয় পাওয়া যায় তখন জাবদা দাখিলা দেয়া হয়- নগদান হিসাব ডেবিট ও অনুপার্জত আয় হিসাব ক্রেডিট। নগদান হিসাব সম্পত্তি বাচক হিসাব বা ডেবিট দ্বারা সম্পত্তির বৃ্িদধ নির্দেশ করে অপরদিকে অনুপার্জিত আয় দায় বাচক যা ক্রেডিট দ্বারা দায় হিসাবের বৃদ্ধি নির্দেশ করে। সুতরাং হিসাব সমীকরণে এর পবাবে সম্পত্তি বৃদ্ধি ও দায় বৃদ্ধি পাবে।

Note: বিক্রয় ফেরত হিসাবকে সাধারণত নামিক হিসাব হিসেবে গন্য করা হয়।

Note: এখানে অনাদায়ী দেনা অনগদ লেনদেন। কারণ দেনাদারের নিকট থেকে যে পরিমাণ অর্থ আর পাওয়া যাবে না। তাই অনাদায়ী দেনা।

Note: বাকীতে মাল বিক্রয় করলে দেনাদার ও বিক্রয় হিসাব প্রভাবত হয়। অর্থ- আদায় কালে নগদান ও দেনাদার হিসাব প্রভাবিত হয়।

Note: হিসাবরক্ষণ ডেবিট বলতে সাধারণত খতিয়ান হিসাবের বাম দিককে বুঝায়।

Note: ক্রয় হলো ব্যয় বাচক হিসাব। ক্রয় ফেরত ক্রয় নামক ব্যয় হ্রাস করে দেয়। সুতরাং এটি বিপরীত ব্যায় বাচক হিসাব।

Note: মালিকানা স্বত্ত্ব বলতে ব্যবসায়ের মেট সম্পত্তির উপর মালিকের অধিকার বা দাবিকে বোঝায়।