Note: পণ্য আগুনে বিনষ্ট (বীমাকৃত/অবীমাকৃত) হলে, তা আন্তঃলেনদেন হিসেবে গণ্য হয়।

Note: সম্পত্তি (যন্ত্রপাতি) ক্রয় করে ১৭,০০০ টাকা কিচু অংশ নগদ ১০,০০০ টাকা কিছু অংশ নগদ ১০,০০০ টাকা এবং কিছু অংশ নদদ ৭,০০০ টাকা বাকী রাখার যন্ত্রপাতি নামক সম্পত্তি ১৭,০০০ টাকা বৃদ্ধি; নগদ ১০,০০০ টাকার সম্পদ হ্রাস এবং সরবরাহকারীর নিকট দেনা (প্রদেয় হিসাব) ৭,০০০ টাকা বৃদ্ধি পায়। অর্থাৎ সমীকরণে A ও L এর পরিবর্তন হয়।

Note: (ক) রাজস্ব হল আয়। আর নতুন যন্ত্রপাতি সংযোজন হল ব্যয়। ফলে এটি সঠিক উত্তর নয়। (খ) মেরামত করা হয়। আর এ ব্যয়- নিয়মিত ঘটতে পারে। যন্ত্রপাতি সংযোজন এ ধরনের ব্যয় নয়। (গ) ক্রয় হিসাব বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে কোন কিছু/ পণ্য ক্রয় করা হলে ক্রয় হিসাবে লেখা হয়। (ঘ) মূলধনী ব্যয় হল কোন যন্ত্রপাতি নতুন করে ক্রয়, এর পরিবহন, এর সাথে খুচরা যন্ত্রপাতি ক্রয়, সংযোজন, বসানো খরচ ইত্যাদি বা মূলত দীর্ঘকাল ধরে দীর্ঘদিন সুবিধা পাবার জন্য।

Note: সম্পত্তি বাচক হিসাব স্বাভাবিক অবস্থায় কখন ও ক্রেডিট উদ্বৃত হতে পারে না। কারণ সম্পদের চেয়ে দায় বেশী হতে পারে ন। হয়তো বা শূন্য/(০) ব্যালেন্স হতে পারে।

Note: (গ) নামি হিসাব হল আয় বা ব্যয় বাচক হিসাব এ গুলো অস্থায়ী হিসাব। এ ধরনের ব্যয় করা হয় প্রতিষ্ঠান চালিয়ে রাখার জন্য। অর্থাৎ এ ধরনের ব্যয় নিয়মিত। তাই বছর শেষে এ ধরনের ব্যয় সমন্বয় করে নিঃশেষ করা হয়।

Note: নগদে আসবাবপত্র ক্রয় করা হলে লেনদেনে অন্তর্ভুক্ত হিসাব দুটি হল, একটি নগদ টাকা (নগদ হিসাব) ও অপরটি আসবাবপত্র। িএখন লেনদেনেটির ফলে, নগদ টাকা হ্রাস পেয়েছে এবং আসবাবপত্র বৃদ্ধি পেয়েছে। ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের নগদ টাকাকে চলতি সম্পদে অন্তভূক্ত করা হয়ে থাকে এবং আসবাবপত্রকে স্থায়ী সম্পদ হিসেবে গণ্য করা হয়। সুতরাং উক্ত লেনদেনের দুটি হিসাবই সম্পিত্তি বাচক হিসাব।

Note: কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের নামের সাথে সংশ্লিষ্ট হিসাবের নাম হল ব্যক্তিবাচক হিসাব। সুতরাং সোনালী ব্যাংক হিসাব একটি ব্যক্তিবাচক হিসাব।

Note: আয় হিসাব সাধারণত ক্রেডিট দ্বারা বৃদ্ধি পায় এবং ক্রেডিট জের দেখায়।

Note: নীট সম্পত্তি মূলত মোট স্পত্তি ও মোট দায়ের মধ্যে প্রার্থক নির্দেশ করে। অর্থাৎ নীট সম্পত্তি = মোট সম্পত্তি - দায়।

Note: কোন লেরনদেনের ফলে একটি দায় হ্রাস এবং একটি সম্পত্তি বৃদ্ধি হতে পারে না। কারণ এক্ষেত্রে হিসাব সমীকরণ, A = L + O.E. সত্য হবে না।